কুড়িল উড়ালসেতু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Kuril Flyover distant view by Mayeenul Islam.jpg|thumb|250px|দূর থেকে নির্মীয়মাণ কুড়িল উড়ালসেতুর একাংশ]]
'''কুড়িল উড়ালসেতু''', যা '''কুড়িল ফ্লাইওভার''' নামেই সমধিক পরিচিত, [[ঢাকা|ঢাকার]] [[কুড়িল]] মোড়ে, [[এয়ারপোর্ট সড়ক]] ও [[প্রগতি সরণি]]র সংযোগস্থলে, নির্মীয়মান [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] তৃতীয় উড়ালসেতু। অন্য দুটি উড়ালসেতু হলো যথাক্রমে [[মহাখালি উড়ালসেতু]] ও [[খিলগাঁও উড়ালসেতু]]। সরকারিভাবে এটি অবশ্য '''কুড়িল বহুমুখী ফ্লাইওভার''' নামে পরিচিত।<ref name="Ihsan"/> প্রকল্পটির লক্ষ্য হচ্ছে [[ঢাকা]]র সঙ্গে [[পূর্বাচল]] নতুন শহরের সংযোগ স্থাপন, [[বিমানবন্দর সড়ক]] ও [[প্রগতি সরণি]] সংযোগস্থলের যানজট হ্রাস এবং নগরীর উত্তর-পশ্চিম অংশের পরিবহন যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন।<ref name="AD"/> এই সেতুটির নির্মাণ কাজের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৩০৬ কোটি টাকা।<ref name="AD"/> প্রকল্পটি [[গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার|গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের]] [[গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়|গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের]] অধীনে বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে [[রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ]] বা রাজউক।<ref name="Signboard">কুড়িল মোড়ের নির্মাণস্থলে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় কর্তৃক লাগানো প্রজেক্ট বৃত্তান্তের সাইনবোর্ড। পরিদর্শনের তারিখ: ৯ জুলাই ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref> দুই বছরমেয়াদী প্রকল্পটি [[২০১২]] খ্রিষ্টাব্দের [[এপ্রিল]] মাসে সম্পন্ন হবে বলে প্রাক্কলিত হয়।<ref name="Ihsan"/><ref name="AD"/> কিন্তু পরে তা ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের ৪ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে জনগণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।<ref name="paopening">[http://www.prothomalo.com/national/article/34688/সবার_জন্য_খুলে_গেল_কুড়িল_উড়ালসেতু সবার জন্য খুলে গেল কুড়িল উড়ালসেতু]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}, দৈনিক প্রথম আলো, আগস্ট ০৪, ২০১৩ তারিখে কারওয়ান বাজার, ঢাকা থেকে প্রকাশিত।</ref>
 
== বিবরণ ==
[[চিত্র:Kuril Flyover by Mayeenul Islam.jpg|thumb|200px|এয়ারপোর্ট সংলগ্ন, কুড়িল ফ্লাইওভারের নকশা|right]]
উড়ালসেতুটির নির্মাণ কাজের উদ্বোধন ঘোষণা করেন বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী [[শেখ হাসিনা]] [[২০১০]] খ্রিষ্টাব্দের [[মে ২|২ মে]]। উড়ালসেতুটি নির্মাণে রাজউক-এর নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হচ্ছে।<ref name="AD"/> সেতুটি আরসি গ্রিডার ও পিসি বক্স গ্রিডার উভয় পদ্ধতির মিশ্রণে তৈরি হচ্ছে।<ref name="Signboard"/> পুরো সেতুটির সড়ক-দৈর্ঘ্য হবে ৩.১ কিলোমিটার। সেতুটির উচ্চতা ১৪.৫ মিটার (৪৭.৫৭ ফুট) এবং প্রস্থ ৯.২ মিটার (৩০.১৮ ফুট)। উড়াল সেতুটির মধ্যে থাকবে ৪টি লুপ বা ঘুর্ণি। এর নির্মাণে পাইলিং হবে ২৯২টি, ''পায়ার'' হবে ৬৭টি। পাইল কেপ হবে ৬৮টি। এই প্রকল্পের অধীনে ৩০০ ফুট প্রশস্ত একটি সংযোগ সড়কও নির্মিত হবে।<ref name="Ihsan">দেশের খবর: ''[http://www.al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=5&textid=7240 কুড়িল ফ্লাইওভার নির্মাণ কাজের উদ্বোধন]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}'', নিজস্ব প্রতিবেদক, আল ইহসান। ৩ মে ২০১০। পরিদর্শনের তারিখ: জুলাই ১০, ২০১১ খ্রি.।</ref><ref name="AD">''[http://www.amardeshonline.com/pages/details/2011/01/29/65508 নয় মাসে কাজ হয়েছে ৬ শতাংশ : নির্ধারিত সময়ে কুড়িল ফ্লাইওভার নির্মাণে অনিশ্চয়তা] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110911222145/http://www.amardeshonline.com/pages/details/2011/01/29/65508 |তারিখ=১১ সেপ্টেম্বর ২০১১ }}'', রকিবুল হক, দৈনিক আমার দেশ। ২৯ জানুয়ারি ২০১১ খ্রি.। পরিদর্শনের তারিখ: জুলাই ১০, ২০১১ খ্রি.।</ref> প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রকল্পের অধীন প্রচুর জমি সরকার অধিগ্রহণ করে, ফলে উচ্ছেদ করা হয় অনেক স্থাপনা। উড়ালসেতুটির উদ্বোধনকালীন ৩ দশমিক ১ কিলোমিটার দীর্ঘ এই উড়ালসেতুর নির্মাণ খরচ প্রাক্কলিত হয় ৩০৩ কোটি টাকা।<ref name="paopening"/>
 
== নির্মাণকাজ ==