বান কি মুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৪৫ নং লাইন:
== শৈশব ও শিক্ষা ==
বান কি মুন ১৯৪৪ সালের ১৩ জুন [[কোরিয়া|কোরিয়ার]] উত্তর জাংজিয়ং-এর ইয়ামসিয়ংয়ে জন্মগ্রহণ করেন৷ ১৯৭০ সালে সিউল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে বান কি মুন [[আন্তর্জাতিক সম্পর্ক]] বিষয়ে [[স্নাতক]] ডিগ্রি লাভ করেন৷ তারপর [[হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়|হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের]] জন এফ কেনেডি স্কুল অফ গভর্নমেন্ট থেকে
== কর্মজীবন ==
১৯৭০ সালে মে মাসে বান পররাষ্ট্র যোগদান করেন৷ বিদেশে তার প্রথম নিয়োগ হয় [[নয়াদিল্লী|নয়াদিল্লীতে]]৷ তারপরই তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র দফতরে জাতিসংঘ বিভাগে কাজ করেন৷ পার্ক চুং হি (Park Chung Hee)-এর গুপ্তহত্যার পর বান [[নিউ ইয়র্ক|নিউ ইয়র্কে]] [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] দক্ষিণ কোরিয়ার স্থায়ী পর্যবেক্ষকের ফার্স্ট সেক্রেটারি পদে অধিষ্ঠিত হন৷
বান কি মুন দুই কোরিয়ার আন্তঃসম্পর্ক উন্নয়নে প্রত্যক্ষভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছেন৷
== জাতিসংঘের মহাসচিব পদে প্রার্থিতা ==
[[কোফি আন্নান|কোফি আন্নানের]] পর [[জাতিসংঘের মহাসচিব]] হিসেবে বান কি মুন তার প্রার্থিতা ঘোষণা করেন
২ অক্টোবরের ভোটাভুটিতে বান কি মুন তার পক্ষে ১৪টি ভোট পান৷ ১৫তম সদস্য দেশ তার পক্ষে-বিপক্ষে কোনো মতামত জানায়নি৷ তার সম্পর্কে একমাত্র জাপানি ডেলিগেশনই পুরোপুরি একমত হয়নি৷ তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বানই একমাত্র প্রার্থী ছিলেন যাকে জাতিসংঘের স্থায়ী সদস্য দেশের ভেটোর মুখোমুখি হতে হয়নি৷ তিনি ছাড়া বাকি পাঁচজন প্রার্থীর প্রত্যেকেই কোন না কোন কাউন্সিলের স্থায়ী সদস্য দেশের [[ভেটো]] পেয়েছেন৷ [[অক্টোবর ২|২ অক্টোবরের]] ভোটের পর শশি থারুর যিনি ভোটাভুটিতে দ্বিতীয় হন, প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন৷ জাতিসংঘের কাউন্সিলের স্থায়ী সদস্য দেশ চীনের প্রতিনিধি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বান কি মুনের প্রার্থীতার ব্যাপারে বক্তব্য রাখেন৷ ৯ অক্টোবর [[জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ|নিরাপত্তা পরিষদ]] বানকে প্রার্থী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে পছন্দ করে৷ তারপর [[অক্টোবর ১৩|১৩ অক্টোবরে]] [[জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ|সাধারণ পরিষদের]] ১৯২ সদস্য রাষ্ট্রই বান কি মুনের মহাসচিব হিসেবে নিয়োগের বিষয়টি মেনে নেয়৷ [[ডিসেম্বর ১৪|১৪ ডিসেম্বর]]
== মহাসচিব প্রার্থীদের তালিকা ==
|