আর্ক দুর্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩ নং লাইন:
আর্ক অব বুখারা খ্যাত বিশাল ঐতিহাসিক [[দূর্গ]] [[উজবেকিস্তান|উজবেকিস্তানের]] [[বোখারা]] শহরে অবস্থিত। ৫ম শতাব্দিতে এর নির্মান এবং ব্যবহার করা হয়। একটি সামরিক দুর্গ হলেও একটি ছোটখাটো শহর হিসেবে টেকসই হবার জন্য যে যে সুবিধা দরকার তার সবই এখানে সন্নিবেশ করা হয়েছিলো যেমন। বিভিন্ন সময়ে যেসব শাসকরা বুখারার আশেপাশে শাসন করেছেন তাদের অনেকেই এখানে বসবাস করেছেন এবং ১৯২০ সালে রাশিয়ার অধীনে যাবার আগ পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিলো। বর্তমানে আর্ক দুর্গটি একটি পর্যটক আকর্ষন । এর ইতিহাস সমৃদ্ধ একটি ছোট জাদুঘরও রয়েছে।<ref>"The Ark". Lonely Planet. Lonely Planet. Retrieved 2 September 2016</ref>
 
==বর্ণনা==
==বর্ননা==
[[Image:Ark fortress in Bukhara.jpg|thumb|right|200px| আর্ক দূর্গের দেয়াল।]]
 
২১ নং লাইন:
কিন্তু অচিরেই এটা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। একাধিক বার এটা পুননির্মান করা হয়েছিলো এবং প্রতিবারই আবার হারিয়ে যাচ্ছিল। সর্বশেষ শাসক নির্মান করার সময় বিদগ্ধ ব্যক্তিরা তাকে একটি বিশেষ কৌশল অবলম্বনের পরামর্শ দেন। সম্পূর্ণ দুর্গের পরিসীমা ধরে সপ্তর্ষিমন্ডলের অনুসরনে সাতটি বিন্দু নির্দিস্ট করে নিয়ে তারপর এক বিন্দু থেকে অপর বিন্দু পর্যন্ত দেয়াল করা হয় এবং সাতটি বিন্দুতে বিশেষভাবে শক্তিশালী করা হয়। এরপর থেকে দুর্গটি আর ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়নি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.visituzbekistan.travel/sightseeing/bukhara/ark/|সংগ্রহের-তারিখ=2015-07-16|শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171201032200/http://www.visituzbekistan.travel/sightseeing/bukhara/ark/|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৭-১২-০১|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
 
[[চেঙ্গিজ খান|চেঙিস খানের]] সৈন্যরা যখন বুখারা আক্রমন করে তখন শহরবাসী এই দুর্গে আশ্রয় নেয় তবে সেনাপতির নির্দেশে সৈন্যরা দুর্গ ধ্বসিয়ে দেয় এবং পুরোপুরি দখল নিয়ে নেয়। মধ্যযুগে [[রুদাকি]], [[ফেরদৌসি]], [[ইবনে সিনা]], [[আল ফারাবী]] প্রমুখদের কাজে দুর্গের বর্ননাবর্ণনা পাওয়া যায়। পরবর্তীতে [[ওমর খৈয়াম]]ও এর উল্লেখ করেন। এখানে একটি বড় গ্রন্থাগারও ছিলো যেটা দেখে ইবনে সিনা বলেছিলেন:
 
{{cquote| আমি এই গ্রন্থাগারে এমন সব বই পেয়েছি যা আমার আগে জানা ছিলোনা এবং এমনকি আমি জীবনে আর কখনো দেখিনি। এই বইগুলি পড়ে, প্রত্যেক বিজ্ঞানী এবং বিজ্ঞান সম্পর্কে জেনে আমার মনে হলো আমার অজ্ঞাতে জ্ঞানের বিশাল গভীরতায় ঢোকার এত বড় অনুপ্রেরণার দ্বার তৈরী হয়ে আছে তা আমি অনুমান করতে পারিনি।}}