ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১২ নং লাইন:
হিন্দুস্থানী সঙ্গীত বা হিন্দুস্থানী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের চর্চা বৈদিক যুগ হতে চলে আসলেও কেবলমাত্র [[হিন্দু]] সঙ্গীতের ঐতিহ্যই এতে নিবদ্ধ থাকেনি। বৈদিক দর্শন, ভারতের দেশজ শব্দ সুর এবং [[পারস্য|পারস্যের]] সাঙ্গীতিক প্রভাবে ঋদ্ধ হয়েছে উত্তর ভারতের এই হিন্দুস্থানী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত।{{Sfn|তে নিজেনুইস|১৯৭৪|p=৮০}} পারস্যের সাঙ্গীতিক প্রভাব এসেছে মূলতঃ আফগান ও [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল]] সম্রাটদের মাধ্যমে।
হিন্দুস্থানী সঙ্গীতের মূল প্রেরণা এসেছে হিন্দু ধর্মে [[নব রস]] হতে। রাগ আশ্রিত এই সাঙ্গীতিক প্রকাশ বর্তমান অব্দি অতি জনপ্রিয়তায় আসীন হয়ে আছে। সাত সুর ও ২২টি শ্রুতির সমন্বয়ে
[[পন্ডিত বিষ্ণুনারায়ণ ভাতখন্ডে]] (১৮৬০-১৯৩৬) বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের [[রাগ]] সমূহকে দশটি [[ঠাট]] বা গ্রুপে ভাগ করেছেন। এর আগে এগুলো বিভাজিত ছিল [[রাগ]] (পুরুষ), রাগিণী (স্ত্রী) এবং পুত্রা (সন্তান) হিসেবে। কেউ কেউ মনে করেন ভারতীয় উচ্চাঙ্গ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে সময় ও কাল নির্ভর রাগ রয়েছে প্রায় ৬,০০০ টি।
|