সম্মতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২০ নং লাইন:
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs|তারিখ= ১১ মার্চ ২০১৭|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ নভেম্বর ২০১৭}}</ref>
“শিশু” শব্দটির বদলে ‘অপ্রাপ্তবয়স্ক’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে এবং সংজ্ঞায় উল্লেখ করা হয়েছে যে,
““অপ্রাপ্ত বয়স্ক” অর্থ বিবাহের ক্ষেত্রে ২১ (একুশ) বৎসর পূর্ণ করেন নাই এমন কোনো পুরুষ এবং ১৮ (আঠারোআঠারোো) বৎসর পূর্ণ করেন নাই এমন কোনো নারী” এবং ““প্রাপ্ত বয়স্ক” অর্থ বিবাহের ক্ষেত্রে ২১ (একুশ) বৎসর পূর্ণ করিয়াছেন এমন কোনো পুরুষ এবং ১৮ (আঠারোআঠারোো) বৎসর পূর্ণ করিয়াছেন এমন কোনো নারী”। অন্যদিকে শিশু আইন ২০১৩ এর ৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী “অনুর্ধ্ব ১৮ (আঠারআঠারো) বৎসর বয়স পর্যন্ত সকল ব্যক্তি শিশু হিসাবে গণ্য হইবে”
একই আইন অনুসারে, বিয়ের ক্ষেত্রে পুরুষের ন্যূনতম বয়েস ২১ বছর এবং নারীর ক্ষেত্রে ১৮ বছর। অবশ্য বিশেষ ক্ষেত্রে কমবয়েসী শিশুর বিবাহকে আইনত স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
““বাল্যবিবাহ” অর্থ এইরূপ বিবাহ যাহার কোন এক পক্ষ বা উভয় পক্ষ অপ্রাপ্ত বয়স্ক”। অর্থাৎ সাধারণভাবে বিয়ের ন্যুনতম বয়স- পুরুষের ক্ষেত্রে ২১ বছর এবং নারীর ক্ষেত্রে ১৮ বছর। কিন্তু নতুন এই আইনটিতে বিশেষ বিধান নামে একটি ধারা (ধারা ১৯) যুক্ত করে আরো কমবয়সী শিশুদের বিয়ের অনুমোদনও দেয়া হয়েছে। ধারা ১৯ অনুযায়ীঃ “এই আইনের অন্যান্য বিধানে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, বিধি দ্বারা নির্ধারিত কোন বিশেষ প্রেক্ষাপটে অপ্রাপ্ত বয়স্কের সর্বোত্তম স্বার্থে, আদালতের নির্দেশ এবং পিতা-মাতা বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিভাবকের সম্মতিক্রমে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুসরণক্রমে, বিবাহ সম্পাদিত হইলে উহা এই আইনের অধীন অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে না”।