লিন্ডসে টাকেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৭০ নং লাইন:
১৯৪৭ সালে ইংল্যান্ড সফরের জন্য মনোনীত হন। প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর রাখলেও প্রথম টেস্টেই মাংসপেশীতে টান পড়ে তার। ফলে সিরিজের পরবর্তী সকল টেস্টেই তুলনামূলকভাবে কম কার্যকর ছিলেন। তাস্বত্ত্বেও ১৫ [[উইকেট]] নিয়ে দলের পক্ষে যৌথভাবে শীর্ষ উইকেট সংগ্রহকারী ছিলেন। তন্মধ্যে, [[ট্রেন্ট ব্রিজ|ট্রেন্ট ব্রিজে]] অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের [[টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকে ৫ উইকেট লাভকারী দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটারদের তালিকা|৫ ব্যাটসম্যানকে আউট করেন]] ৬৮ রানের বিনিময়ে।<ref name="espncricinfo">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/62671.html |শিরোনাম=1st Test: England v South Africa at Nottingham, Jun 7–11, 1947 |সংগ্রহের-তারিখ=18 December 2011 |কর্ম=ESPNcricinfo}}</ref> দ্বিতীয় ইনিংসে তার বোলিং ড্রপক্যাচ হওয়ায় ইংল্যান্ড পরাজয় এড়াতে সক্ষম হয়। [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক|১৯৪৮]] সালের উইজডেনের সংস্করণে জানা যায়, ৩২৫ রান পিছনে থেকে ইংল্যান্ডের সমূহ [[ফলাফল (ক্রিকেট)|পরাজয়ের]] সম্ভাবনা ছিল। [[লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ডসের]] দ্বিতীয় টেস্টেও পাঁচ উইকেট দখল করেন ও ১১৫ রানে গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে [[বিল এডরিচ]] ও [[ডেনিস কম্পটন|ডেনিস কম্পটনের]] [[শতক (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] কল্যাণে ইংল্যান্ড ঘুরে দাঁড়ায়। ১৯৪৭ সালের ঐ সফরে ২৫ গড়ে ৬৯ উইকেট পান টাকেট।
 
১৯৪৮-৪৯ মৌসুমে [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব]] দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যায়। টাকেট পুণরায় বোলিং উদ্বোধনে নামেন। পাঁচ টেস্টের চারটিতেই এ দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু পরবর্তী আঠারআঠারো মাসে তার ছন্দপতন শুরু হয়। সিরিজে তিনি মাত্র চার উইকেট দখল করেছিলেন ও আর কখনো দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে খেলতে পারেননি। প্রথম টেস্টের শেষ বল করেন। ইংল্যান্ডের নবম উইকেট জুটিতে [[অ্যালেক বেডসার]] ও [[Cliff Gladwin|ক্লিফ গ্লাডউইনকে]] ওভারের অষ্টম ও চূড়ান্ত বল করলে এক রান তুলে সফরকারী দল নাটকীয় জয় পায়।
 
== দেহাবসান ==