শিশির কুমার ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩ নং লাইন:
শিশির কুমার ঘোষ সালে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতে]]<nowiki/>র [[যশোর জেলা]]<nowiki/>র ঝিকরগাছা থানার পলুয়াতে জন্মগ্রহণ করেন। [[যশোর জিলা স্কুল|যশোর জিলা স্কুলে]] কিছুদিন পড়াশুনার পর [[কলকাতা]]<nowiki/>র হেয়ার স্কুল থেকে ১৮৫৭ সালে এন্ট্রান্স পাশ করে [[প্রেসিডেন্সি কলেজ|প্রেসিডেন্সি কলেজে]] ভর্তি হন। যশোর ফিরে জনকল্যাণমূলক কাজে আত্মনিয়োগ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.jessore.gov.bd/site/page/bf3f6eaf-1c4a-11e7-8f57-286ed488c766/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC|শিরোনাম=প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন|সংগ্রহের-তারিখ=২৩ ডিসেম্বর ২০১৭}}</ref>
==সামাজিক অবদান ==
শিক্ষা দপ্তরে ডেপুটি ইনস্পেকটর হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলেও সমাজসেবা ও সাহিত্য সাধনার প্রতি তীব্র অনুরাগ ছিল তার। তিনি ঝিকরগাছায় বাজার স্থাপনা করেন ও নাম দেন অমৃত বাজার। নিজে মুদ্রনযন্ত্র কিনে এনে পত্রিকা প্রকাশ শুরু করেন। তার জীবনের শ্রেষ্ঠ কীর্তি ১৮৬৮ সালে অমৃত বাজার পত্রিকার প্রতিষ্ঠা। সত্যনিষ্ঠ লেখনী ও সাংবাদিকতার মাধ্যমে নীলকরদের অত্যাচার নির্ভয়ে তুলে ধরতেন শিশির কুমার। তার নির্ভীক ও সত্যনিষ্ঠ কলম সমাজের অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে ও কৃষক শ্রেনীর পক্ষে সর্বদা সচল ছিল। ১৮৭৪ সালে তার পত্রিকায় [[নীল বিদ্রোহ]]<nowiki/>কে বাংলার প্রথম বিপ্লব বলে অভিহিত করা হয়। তার জনপ্রিয়তা ও সাহসী ভূমিকায় সরকার চিন্তিত হয়। ফলত বৃটিশব্রিটিশ সরকারের রোষানলে পড়েন শিশির কুমার এবং তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়। তার পক্ষে আদালতে সওয়াল করেন ব্যারিস্টার [[মনমোহন ঘোষ]]। পত্রিকাটি ক্রমশ দ্বিভাষিক হয় ও ১৮৯১ সাল থেকে দৈনিক আকারে প্রকাশ হতে থাকে। তিনি রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন। সংবাদপত্র নিবারণ আইন, দমন মূলক আইন, ইত্যাদির বিরোধীতা করেন। তারই উদ্যোগে ১৮৭৫ সালে গঠিত হয় [[ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন]]। সমাজ সংস্কারের ক্ষেত্রে শিশির কুমার ঘোষের অবদান উল্লেখযোগ্য। পণ্ডিত [[ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর|ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরে]]<nowiki/>র উদ্যোগে [[বিধবা বিবাহ]] চালু করার পক্ষে যে অল্প কয়েকজন মনীষা ছিলেন তিনি তাদের অন্যতম। এর স্বপক্ষে তিনি অমৃরতবাজার পত্রিকায় জোরালো প্রবন্ধ লেখেন। তার অনন্য সামাজিক অবদানের জন্যে তাকে মহাত্মা বলে ডাকা হত।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|শেষাংশ=প্রথম খণ্ড|প্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|প্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|বছর=২০০২|আইএসবিএন=|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=৫২৫}}</ref>
 
== সাহিত্য ==