মধুর রেস্তোরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.58.75.89-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Kayser Ahmad-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬১ নং লাইন:
ঊনিশ শতকের প্রথম দিকে বিক্রমপুরের শ্রীনগরের জমিদারদের সাথে নকরীচন্দ্রের ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ব্যবসা প্রসারের উদ্দেশ্যে নকরীচন্দ্র তার দুই পুত্র আদিত্যচন্দ্র ও নিবারণ চন্দ্রকে নিয়ে ঢাকায় চলে আসেন। তারা জমিদার বাবুর জিন্দাবাজার লেনের বাসায় আশ্রয় নেন। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হলে নকরী চন্দ্র পুত্র আদিত্য চন্দ্রের ওপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ব্যবসা প্রসারের দায়িত্ব দেন।
 
নকরীচন্দ্রের মৃত্যুর পর আদিত্য চন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাসের মাধ্যমে তার ব্যবসা শুরু করেন। ব্রিটিশ পুলিশ এ সময় ক্যাম্পাসের আশপাশের ব্যারাক ও ক্যাম্প প্রত্যাহার করার উদ্যোগ নিলে আদিত্য চন্দ্র বৃটিশব্রিটিশ পুলিশের কাছ থেকে ৩০ টাকার বিনিময়ে দুটি ছনের ঘর ক্রয় করে তার একটিতে বসবাস শুরু করেন।
 
তিনি ১৯৩৪-৩৫ সাল থেকে আদিত্য চন্দ্রের ছেলে মধুদা তার পিতার সঙ্গে খাবারের ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৩৯ সালে পক্ষাঘাতের কারণে পিতার মৃত্যু হলে মধুদা পারিবারিক ব্যবসার হাল ধরেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের দাবির প্রেক্ষিতে ডাকসু কার্যক্রম শুরু হয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের পাশে মধুদার দায়িত্বে ক্যান্টিন প্রতিষ্ঠিত হয়।