ভারতে নারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ 2405:205:6085:6794:2202:AFFF:FE26:D97D-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে NahidSultanBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
|||
১৪২ নং লাইন:
=== ভূমি ও সম্পত্তির অধিকার ===
১৯৫৬ সালের হিন্দু ব্যক্তিগত আইন(Hindu personal laws) (হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ ও জৈনদের উপর প্রোযোজ্য) নারীকে উত্তরাধিকারেসূত্রে প্রাপ্তির অধিকার প্রদান করে। পুত্রসন্তানরা পূর্বপুরুষের সম্পত্তি একটি অংশের প্রাপক ছিলেন, কিন্তু কন্যাসন্তানরা কেবলমাত্র তাদের পিতার প্রাপ্ত অংশের উপর একটি অংশ পেতেন। অতএব, একজন পিতা তার পূর্বপুরুষের সম্পত্তির দাবি ত্যাগ করলে তার কন্যা উত্তরাধিকারেসূত্রে প্রাপ্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত হতেন, কিন্তু তার পুত্র তার নিজের অংশের উপর অধিকার বজায় রাখতে পারতেন। উপরন্তু, বিবাহিতা মহিলা, এমনকি বৈবাহিক জীবনে নিপীড়নের সম্মুখীন মহিলাদেরও তাদের পূর্বপুরুষের বাড়িতে বসবাসের কোনো অধিকার ছিল না। ২০০৫ সালে হিন্দু আইন সংশোধনের ফলে নারী এখন পুরুষদের সমান মর্যাদা ভোগ করেন।
১৮১ নং লাইন:
জাতীয় অপরাধ নিবন্ধীকরণ বিভাগ ২০১১ সালে পণের দাবিতে অত্যচারে ৮৬১৮-টি মৃত্যুর ঘটনার কথা জানায়। বেসরকারি দাবি অনুযায়ী আনুমানিক সংখ্যাটা অন্তত তিনগুণ বেশি।
ভারতে পুরুষ-নারী লিঙ্গ অনুপাতে পুরুষের সংখ্য উল্লেখযোগ্যভাবে কম, যার প্রধান কারণ পরিণত বয়সে পৌঁছানোর আগেই বহু কন্যা মারা যায়। অন্যান্য বর্ণের গোষ্ঠীর তুলনায় ভারতে আদিবাসী সমাজের লিঙ্গ অনুপাতে ভারসাম্য
শব্দোত্তর-তরঙ্গ অভিবীক্ষণ(Ultrasound Scanning) মা এবং গর্ভস্থ শিশুর সুরক্ষা প্রদানের পথে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এবং অভিবীক্ষক যন্ত্রগুলি বহণযোগ্য হয়ে ওঠার সঙ্গেই এর সুবিধা গ্রামীণ এলাকাগুলিতেও পৌঁছেছে। তবে, শব্দোত্তর-তরঙ্গ অভিবীক্ষণে গর্ভস্থ শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ পায়, যা গর্ভবতী মহিলাদের কন্যা ভ্রূণ হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে যাতে পরবর্তীকালে পুত্র সন্তান লাভের জন্য পুনরায় চেষ্টা করা যায়। এই অভ্যাসই সদ্যোজাত শিশুদের মধ্যে পুরুষ ও নারীর অনুপাতের পরিবর্তনের মূল কারণ বলে মনে করা হয়।
|