পাকিস্তান সেনাবাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৪ নং লাইন:
[[International Institute for Strategic Studies]] (IISS) এর মতে ২০১০ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কার্যকর সেনা সংখ্যা ৫৫০,০০০ জন এবং সংরক্ষিত ট্রুপসের সংখ্যা প্রায় ৫০০,০০০ জন। <ref name="IISS 2012, pp. 366">[[#IISS2010|IISS 2010]], pp. 366</ref>.[[পাকিস্তানের সংবিধান|পাকিস্তানের সংবিধানে]] সামরিক পরিকল্পনার একটি বাধ্যতামূলক সেনানিয়োগের কথা উল্লেখ থাকলেও তা কখনও বাস্তবায়িত হয়নি।
এই বাহিনীর প্রাথমিক লক্ষ্যগুলি হল: বহিঃশত্রুর হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা, আভ্যন্তরিন শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষা করা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=ISPR|শিরোনাম=A Journey from Scratch to Nuclear Power|ইউআরএল=http://www.pakistanarmy.gov.pk/|সংগ্রহের-তারিখ=18 January 2013}}</ref> । ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই বাহিনী [[পাকিস্তান বিমানবাহিনী|বিমানবাহিনী]] এবং [[পাকিস্তান নৌবাহিনী|নৌবাহিনী]] একত্রে তিনটি যুদ্ধে জড়িয়েছে। যেগুলো
১৯৪৭ সাল হতে আজ পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনী তিনটি পাক-ভারত যুদ্ধ, একটি অঘোষিত যুদ্ধ ([[কার্গিল যুদ্ধ]]), এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়।
১০ নং লাইন:
১৯৭১ সালের [[বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ]] চলাকালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তার স্থানীয় সহযোগী [[রাজাকার]] বাহিনী, [[আল বদর]] ও [[আল শামস]] এর হাতে ৩০ লাখ সাধারণ মানুষের প্রাণহানী ঘটে <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.genocidebangladesh.org/ |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ ডিসেম্বর ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100308004522/http://www.genocidebangladesh.org/ |আর্কাইভের-তারিখ=৮ মার্চ ২০১০ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>। যুদ্ধ শেষে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে ঢাকার রেসকোর্সে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত [[মিত্র বাহিনী]]র কাছে আত্মসমর্পন করে। প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানী সেনার এই আত্মসমর্পন ছিল ২য় বিশ্বযুদ্ধের পরে সর্ববৃহৎ আত্মসমর্পনের ঘটনা।
==ইতিহাস==
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ভারত বিভাজনের সিদ্ধান্ত যখন হয় তখন ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীকেও দুই ভাগ করার (একটি পাকিস্তান, অপরটি ভারত) সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ১৯৪৬ সালের ১৯ অক্টোবর। ১৯৪৭ সালের ৩০ জুন ব্রিটিশ সরকার মাত্র দেড় লাখ সদস্যের একটি সেনাবাহিনী পাকিস্তানের হবে বলে ঘোষণা দেয়; যদিও পাকিস্তান সেনাবাহিনী সত্যিকার অর্থে পঞ্চাশ হাজারের
পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর থেকেই দেশটির সরকার সেনাবাহিনীর সম্প্রসারণ এবং আধুনিকায়নের ব্যাপারে মনোযোগী ছিলো। ১৯৪৭ সালের অক্টোবর মাসে নবগঠিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে
== তথ্যসূত্র ==
|