ইসরায়েল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
37.111.225.248-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে NahidSultanBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১০৪ নং লাইন:
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তুরস্কের উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের পর ইসরায়েল ভূখণ্ডটি ব্রিটিশরা তাদের অধীনে নিয়ে নেয় এবং নাম রাখে '[[মেন্ডেটরি প্যালেস্টাইন]]'।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://unispal.un.org/UNISPAL.NSF/0/2FCA2C68106F11AB05256BCF007BF3CB |শিরোনাম=League of Nations decision confirming the Principal Allied Powers' agreement on the territory of Palestine |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131125014738/http://unispal.un.org/UNISPAL.NSF/0/2FCA2C68106F11AB05256BCF007BF3CB |আর্কাইভের-তারিখ=2013-11-25}}</ref> ১৯১৭ সালের ২রা নভেম্বর ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার জেমস বালফোর ইহুদীবাদীদেরকে লেখা এক পত্রে ফিলিস্তিনী ভূখন্ডে একটি ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করেন। বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে ফিলিস্তিনে ইহুদিদের আলাদা রাষ্ট্রের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয় এবং বিপুলসংখ্যক ইহুদি ইউরোপ থেকে ফিলিস্তিনে এসে বসতি স্থাপন করতে থাকে।
 
১৯২৩ সালে স্বাধীন তুরস্কের জন্ম হলে এই অঞ্চলে ইহুদীরা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য উদগ্রীব হয়ে যান। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যেমন ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানীজার্মানি, নরওয়ে, পোল্যান্ড, গ্রীস এবং সুইজাল্যান্ডে বসবাসকারী ইহুদীদেরকে নেতারা আহ্বান জানান ইসরায়েলে বসতি গড়তে। তাছাড়া ব্রিটিশ সরকার ইহুদীদেরকে তাদের নিজস্ব ভূমি ছেড়ে দেবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে প্রায় আড়াই লাখ ইহুদী মানুষ ইসরায়েল ভূখণ্ডে পাড়ি জমায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.transferagreement.com/ |শিরোনাম=Transfer Agreement |প্রকাশক=Transfer Agreement |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=2013-04-29}}</ref>
 
১৯২১ সালে ইহুদীরা 'হাগানাহ' নামের এক বাহিনী তৈরি করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jewishvirtuallibrary.org/jsource/History/defense.html|শিরোনাম=The Role of Jewish Defense Organizations in Palestine (1903–1948)|প্রকাশক=Jewish Virtual Library}}</ref> এ বাহিনী ইহুদীবাদীদের রাষ্ট্র তৈরির কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রথমে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ইহুদীবাদীদের সহায়তা করা হাগানাহ বাহিনীর দায়িত্ব হলেও পরবর্তীকালে তারা আধা-সামরিক বাহিনীতে পরিণত হয় এবং স্বাধীনতার পরে এই বাহিনী ইসরায়েলের মূল সামরিক বাহিনী গঠন করে।<ref>[[#pappé|Ilan Pappé (2000)]], p.79</ref>
১৩৭ নং লাইন:
ইসরায়েলের জনসংখ্যা প্রায় ৯ মিলিয়ন।
=== ভাষা ===
ইসরায়েল ভাষাগত ও সংস্কৃতিগতভাবে বিচিত্র। এথনোলগের ১৫শ সংস্করণ অনুসারে ইসরায়েলে ৩৩টির মত ছোট-বড় ভাষা ও উপভাষা প্রচলিত<ref>[http://www.ethnologue.com/show_country.asp?name=IL]</ref>। ইসরায়েলি নাগরিকেরা নিজেদের মধ্যে ভাব আদান প্রদানের জন্য মূলত আধুনিক হিব্রু ভাষা ব্যবহার করেন। আধুনিক হিব্রু ভাষাটি ১৯শ শতকের শেষ দিকে প্রাচীন হিব্রু ভাষার বিভিন্ন উপভাষার উপর ভিত্তি করে সৃষ্টি হয়েছিল এবং এতে [[স্লাভীয় ভাষাসমূহ|স্লাভীয়]] ও [[জার্মানীয়জার্মানিয় ভাষাসমূহ|জার্মানীয়জার্মানিয় ভাষাসমূহের]] কিছু প্রভাব আছে। ভাষার সরকারি মর্যাদা ও ভাষা সংক্রান্ত নীতিমালার উপর ইসরায়েলে বেশ কিছু আইন আছে। বর্তমানে [[হিব্রু ভাষা|হিব্রু]] ও [[আরবি ভাষা|আরবি]] ইসরায়েলের সরকারি ভাষা।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Spolsky|প্রথমাংশ=Bernard|শিরোনাম=Round Table on Language and Linguistics |ইউআরএল= https://books.google.com/books?id=ljumbfV_7y0C&pg=PA169&dq=#v=onepage&q&f=false |বছর=1999|প্রকাশক=Georgetown University Press|অবস্থান=Washington, D.C. |আইএসবিএন=0-87840-132-6 |পাতাসমূহ=169–70 |উক্তি=In 1948, the newly independent state of Israel took over the old British regulations that had set English, Arabic, and Hebrew as official languages for Mandatory Palestine but, as mentioned, dropped English from the list. In spite of this, official language use has maintained a de facto role for English, after Hebrew but before Arabic.}}</ref>
 
== সংস্কৃতি ==