জগজিৎ সিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২২ নং লাইন:
| notable_instruments=
}}
'''জগজিৎ সিং''' ({{lang-ur|جگجیت سنگھ}}, {{lang-pa|ਜਗਜੀਤ ਸਿੰਘ}}; জন্মগত নাম '''জগমোহন সিং'''; (৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১–১০ অক্টোবর, ২০১১) ছিলেন একজন বিশিষ্ট [[ভারতীয়]] [[গজল]] গায়ক, সুরস্রষ্টা, সংগীত পরিচালক, সমাজকর্মী ও শিল্পোদ্যোগী। তিনি "গজল-সম্রাট" নামে পরিচিত। তার স্ত্রী চিত্রা সিংও একজন বিশিষ্ট ভারতীয় গজল গায়িকা।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Indian singer Jagjit Singh dies|ইউআরএল=http://www.bbc.co.|ਜਗਜੀuk/news/world-south-asia-15236222|সংগ্রহের-তারিখ=10 October 2011|সংবাদপত্র=BBC News|তারিখ=10 October 2011}}</ref> ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে জগজিৎ এবং [[চিত্রা সিং]] ভারতীয় সংগীত জগতে প্রায় একই সঙ্গে খ্যাতনামা হয়ে ওঠেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Harris|প্রথমাংশ=Craig|শিরোনাম=Jagjit and Chitra Singh: Biography|ইউআরএল=http://www.allmusic.com/artist/jagjit-chitra-singh-p197069/biography|প্রকাশক=Allmusic|সংগ্রহের-তারিখ=10 October 2011}}</ref> তাদের দুজনকে আধুনিক গজল সংগীতের পথপ্রদর্শক মনে করা হয়। ভারতের ফিল্মি গানের ধারার বাইরে থেকেও তারা ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী। ''অর্থ'' (১৯৮২) ও ''সাথ সাথ'' ছবিতে ব্যবহৃত তাদের গাওয়া গজলের সংকলন এইচএমভি থেকে প্রকাশিত হয়; এটি ছিল তাদের সর্বাধিক বিক্রীত অ্যালবাম।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Ghazal loses its voice|ইউআরএল=http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2011-10-12/news-and-interviews/30270764_1_jagjit-singh-wife-chitra-amar-singh}}</ref> [[লতা মঙ্গেশকর|লতা মঙ্গেশকরের]] সঙ্গে তিনি প্রকাশ করেন ''সাজদা'' (১৯৯১) অ্যালবামটি। তিনি [[পাঞ্জাবি ভাষা|পাঞ্জাবি]], [[হিন্দি]], [[উর্দু]], [[বাংলা]], [[গুজরাটি ভাষা|গুজরাটি]], [[সিন্ধি ভাষা|সিন্ধি]] ও [[নেপালি ভাষা|নেপালি ভাষাতেও]] গান গেয়েছিলেন। ২০০৩ সালে সংগীত ও সংস্কৃতি জগতে অবদানের জন্য তাকে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান [[পদ্মভূষণ]] দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
 
গজল ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের একটি জটিল ধারা। সিং গজলের সঙ্গে "গীত" ধারার মিশ্রণ ঘটিয়ে এই ধারাটিকে সরল করে তোলেন। এরই ফলে গজল পুনরায় জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ''প্রেম গীত'' (১৯৮১), ''অর্থ'' ও ''সাথ সাথ'' (১৯৮২) চলচ্চিত্রে এবং টিভিসিরিয়াল ''মির্জা গালিব'' (১৯৮৮) ও ''কহকশান'' (১৯৯১)-এ গজল গেয়ে তিনি জনপ্রিয়তা পান। বাণিজ্যিক দিক থেকেও তিনি ছিলেন একজন সফল গজল শিল্পী। প্রায় পাঁচ-দশকব্যাপী সংগীতজীবনে তিনি ৮০টি অ্যালবাম প্রকাশ করেন। তার ''নয়ি দিশা'' (১৯৯৯) ও ''সমবেদনা'' (২০০২) ছিল ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা বিশিষ্ট হিন্দি কবি [[অটলবিহারী বাজপেয়ী]]র লেখা গানের সংকলন।