চীন–সোভিয়েত বিভক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:১৯৬০-এর দশকে সোভিয়েট ইউনিয়ন যোগ |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
[[File:Mao Tsé-toung, portrait en buste, assis, faisant face à Nikita Khrouchtchev, pendant la visite du chef russe 1958 à Pékin.jpg|thumb|১৯৫৮ সালে রাশিয়ার প্রধানের বেইজিং সফরের সময় নিকিতা ক্রুশ্চেভের মুখোমুখি মাও সে-তুং]]
'''চীন-সোভিয়েত বিভক্তি''' (১৯৬০-১৯৮৯) হয় যখন [[চীন]] প্রজাতন্ত্র ও [[সোভিয়েত ইউনিয়নের]] মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক
সোভিয়েত নেতা, স্ট্যালিন, চীনের সহ কমিউনিজম ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন। তাই দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধে তিনি চীনকে অস্ত্র সরবরাহ করে সাহায্য করেন। যুদ্ধে চীন জিতে যায়। হঠাৎ করে, ১৯৭৩ সালে স্ট্যালিন মারা যান। নতুন সোভিয়েত নেতা, [[নিকিতা খুরশেভ]], স্ট্যালিনের মতো আদর্শের ছিলেন না। তিনি স্ট্যালিনের মতো ধনতন্ত্র এর বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক নীতি অবলম্বন করছিলেন না। মাও জেডং এরকম কূটনীতির বিরুদ্ধে
▲দিতে চেয়েছিলেন। তাই দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধে তিনি চীনকে অস্ত্র সরবরাহ করে সাহায্য করেন। যুদ্ধে চীন জিতে যায়। হঠাৎ করে, ১৯৭৩ সালে স্ট্যালিন মারা যান। নতুন সোভিয়েত নেতা, [[নিকিতা খুরশেভ]], স্ট্যালিনের মতো আদর্শের ছিলেন না। তিনি স্ট্যালিনের মতো ধনতন্ত্র বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক নীতি অবলম্বন করছিলেন না। মাও জেডং এরকম কূটনীতির বিরুদ্ধে ছিলেন।তিনি নিকিতা খ্রুশেভকে সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য চেয়েছিলেন। খুরশেভ এর বিরুদ্ধে ছিলেন, এবং তারপর মাও সিদ্ধান্ত নেন যেহেতু খরুশভব সহযোগিতা করতে যাচ্ছেন না, তারা একে অপরের সাথে কাজ করবেন না।
==আরও পড়ুন==
|