সাহাবাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
২ নং লাইন:
ইসলাম ধর্ম ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্ব দেয়। তার অনুসারীদের মাঝে মুমিনদের পরষ্পর বিবাদ-বিসংবাদ দূর করে তাদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠা করার নজির হিসেবে '''সাহাবাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ''' বা সেতু বন্ধন তৈরি হয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.alkawsar.com/bn/article/2431/|শিরোনাম=ভ্রাতৃত্বের চর্চায় আলোকিত হোক আমাদের সমাজ -|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=মাসিক আল-কাউসার|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|সংগ্রহের-তারিখ=2019-12-20}}</ref>
 
[[ইসলামের পয়গম্বর|ইসলামের নবী]] [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মদ (স.)]] ''[[হিজরত|হিজরতের]] পর'' [[আনসার সাহাবা (ইসলাম)|মদীনার আনসার]] ও মক্কার [[মুহাজিরুন|মুহাজিরদের]] মধ্যে ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। ৭৪০ জন সাহাবিকে এ বন্ধনে আবদ্ধ করেন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://parstoday.com/bn/news/world-i39704|শিরোনাম=৭৪০ জন সাহাবি এবং বিশ্বনবী (সা.) ও আলী (আ.)'র ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনের শপথ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=৮ জুন ২০১৭|ওয়েবসাইট=[[পার্স টুডে]]|আর্কাইভের-ইউআরএল=httphttps://archive.today/2019.12.23-12030420191223120304/https://parstoday.com/bn/news/world-i39704|আর্কাইভের-তারিখ=২৩ ডিসেম্বর ২০১৯|সংগ্রহের-তারিখ=২৩ ডিসেম্বর ২০১৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
== ইতিহাস ==
৮ নং লাইন:
মক্কা থেকে মদীনায় [[হিজরত]] করে আসা মুসলমানদের [[মুহাজিরুন|মুহাজীরদের]] এবং মদীনায় তাদেরকে সাহায্যকারীদেরকে [[আনসার]] বলা হয়। মদীনায় মুহাজিরগণ নানাবিধ সমস্যা যেমন অর্থনৈতিক, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলো। মুহাজিরগণ পরিবার-পরিজন এবং অধিকাংশ সম্পদ মক্কায় ফেলে চলে আসার ফলে মদীনায় অসহায় ও একাকীত্ব বোধ করতে থাকে। কৃষি ও হস্তশিল্পের ওপর নির্ভরশীল ছিল মদীনার অর্থনীতি। অপরদিকে মক্কা বাসী ব্যবসা-বাণিজ্যে দক্ষ ছিলেন। কৃষি ও হস্তশিল্পে তেমন পারদর্শী না হওয়ায় তারা সুবিধা করতে পারছিলো না।
 
মদিনায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম [[আনাস ইবন মালিক]] এর গৃহে আনসার ও মুহাজিরদের মাঝে এই ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। আনাসের ঘরে ৪৫ জন আনসার এবং ৪৫ জন মুহাজির মোট নব্বই জন সাহাবী একত্রিত হয়। নবী মুহাম্মাদ স. একজন আনসার এবং একজন মুহাজিরের মধ্যে ভাই পাতিয়ে দেন। তাদের সম্পর্ক বদরের যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত খুবই গাঢ় ছিলো। রক্তের সম্পর্কের বাইরে হলেও এই জুটির একজন মারা গেলে তার সম্পত্তিতে অপরজন অংশ পেত। সুরা আনফালের ৭৫ নম্বর আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পরে সম্পদের বণ্টন শুধুমাত্র রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয়দের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে যায়। নবী মুহাম্মাদ নিজের অতি উচ্চ মর্যাদা ও যোগ্যতার আলোকে মু'মিন ভাই হিসেবে আনসার বা মুহাজিরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ না হয়ে [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী ইবনে আবু তালিবের]] সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ কার্যক্রমের সূচনা করেন । <ref name="Iranica">{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি}}</ref> তিনি আলীকে পার্থিব জীবন ও ইসলামের বিশ্বাসে [[আখিরাত|আখিরাতের]] জন্যে নিজের ভাই বলে ঘোষণা করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://parstoday.com/bn/news/world-i12343|শিরোনাম=আনসার ও মুহাজির এবং বিশ্বনবী (সা.) ও আলী (আ.)'র ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনের শপথ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=১৮ জুন ২০১৬|কর্ম=[[পার্স টুডে]]|সংগ্রহের-তারিখ=২৩ ডিসেম্বর ২০১৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=httphttps://archive.today/2019.12.23-12052220191223120522/https://parstoday.com/bn/news/world-i12343|আর্কাইভের-তারিখ=২৩ ডিসেম্বর ২০১৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
=== প্রক্রিয়া ও পরিসংখ্যান ===