ভারতের সংবিধান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot-এর করা 3341796 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
|||
১ নং লাইন:
{{ভারতের সংবিধান}}
'''ভারতের সংবিধান''' [[ভারত|ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের]] [[সর্বোচ্চ আইন]]। এই সংবিধানে [[সরকার|সরকারের]] গঠন, কার্যপদ্ধতি, ক্ষমতা ও কর্তব্য নির্ধারণ; মৌলিক অধিকার, [[ভারতের মৌলিক অধিকার, নির্দেশাত্মক নীতি ও মৌলিক কর্তব্য|রাষ্ট্রপরিচালনার নির্দেশমূলক নীতি]], এবং নাগরিকদের কর্তব্য নির্ধারণের মাধ্যমে
দেশের মৌলিক রাজনৈতিক আদর্শের রূপরেখাটি নির্দিষ্ট করা হয়েছে। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর [[ভারতের গণপরিষদ|গণপরিষদে]] গৃহীত হওয়ার পর ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে এই সংবিধান কার্যকরী হয়।<ref name="law_min_intro">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
== পটভূমি ==
{{
১৮৫৮ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] অধিকাংশ অঞ্চলই ছিল [[ব্রিটিশ রাজ|ব্রিটিশ রাজশক্তির]] প্রত্যক্ষ শাসনাধীনে। এই সময় দেশকে বিদেশি শাসকদের হাত থেকে মুক্ত করতে এক জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট [[ভারত অধিরাজ্য]] ও [[পাকিস্তান অধিরাজ্য|পাকিস্তান অধিরাজ্যের]] স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে এই আন্দোলনের পরিসমাপ্তি ঘটে। ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি ভারতের সংবিধান গৃহীত হলে ভারতকে একটি সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র রূপে ঘোষণা করা হয়। স্বাধীনতা অর্জনের পরে ভারত শাসনের জন্য প্রয়োজনীয় আইনের নীতি ও রূপরেখাগুলি এই সংবিধানে ঘোষিত হয়। সংবিধান কার্যকরী হওয়ার দিন থেকে ভারত ব্রিটিশ রাজশক্তির অধিরাজ্যের পরিবর্তে পূর্ণ সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়।
১২ নং লাইন:
=== ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ ===
{{
১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের সম্পূর্ণ প্রয়োগ না ঘটলেও পরবর্তীকালে ভারতের সংবিধানে এই আইনের প্রভাব অপরিসীম। সংবিধানের বহু বিষয় সরাসরি এই আইন থেকে গৃহীত হয়। সরকারের যুক্তরাষ্ট্রীয় গঠন, প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন, যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিষদ ও [[রাজ্যসভা]] নিয়ে দ্বিকক্ষীয় আইনসভা, কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারগুলির মধ্যে আইনবিভাগীয় ক্ষমতাবণ্টনের মতো বিষয়গুলি উক্ত আইনের এমন কতকগুলি বিষয় যা বর্তমান সংবিধানেও গৃহীত হয়েছে।
=== ক্যাবিনেট মিশন পরিকল্পনা, ১৯৪৬ ===
{{
১৯৪৬ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী [[ক্লিমেন্ট এট্লি|ক্লিমেন্ট এটলি]] ভারতে একটি ক্যাবিনেট মিশন প্রেরণ করেন।এই মিশনের সদস্য ছিলেন এ,ভি,আলেকজান্ডার,প্যাথিক লরেনস,স্ট্যাফোর্ড ক্রীপস। এই মিশনের উদ্দেশ্য ছিল ভারতের শাসনভার ব্রিটিশ রাজশক্তির হাত থেকে ভারতীয় নেতৃবর্গের হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়ে পরিকল্পনা গ্রহণ ও চূড়ান্তকরণ এবং [[কমনওয়েলথ অফ নেশনস|কমনওয়েলথ অফ নেশনসে]] একটি অধিরাজ্যের মর্যাদায় ভারতকে স্বাধীনতা প্রদান।<ref name="TOPVII">{{বই উদ্ধৃতি |
=== ভারতীয় স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭ ===
{{
১৯৪৭ সালের ১৮ জুলাই ভারতীয় স্বাধীনতা আইন কার্যকরী হয়। এই আইনবলে ব্রিটিশ ভারতকে দ্বিখণ্ডিত করে ভারত ও পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি করা হয়। স্থির হয়, সংবিধান প্রবর্তন পর্যন্ত এই দুই রাষ্ট্র কমনওয়েলথ অফ নেশনসের দুটি অধিরাজ্যের মর্যাদা পাবে। এই আইনবলে ব্রিটিশ পার্লামেন্টকে ভারত ও পাকিস্তান সংক্রান্ত বিষয় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং উভয় রাষ্ট্রের উপর সংশ্লিষ্ট গণপরিষদের সার্বভৌমত্ব মেনে নেওয়া হয়। ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি সংবিধান প্রবর্তিত হলে ভারতীয় স্বাধীনতা আইন প্রত্যাহৃত হয় এবং ভারত ব্রিটিশ রাজশক্তির অধিরাজ্যের বদলে সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের মর্যাদা অর্জন করে। ১৯৪৯ সালের ২৬ জানুয়ারি ভারতের জাতীয় আইন দিবস হিসেবেও পরিচিত।
== গণপরিষদ ==
{{
প্রাদেশিক আইনসভার নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠিত ভারতের গণপরিষদ সংবিধানের খসড়াটি রচনা করে।<ref name="Degbate">{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|
|
|
|
|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20070929102902/http://parliamentofindia.nic.in/ls/debates/debates.htm
|আর্কাইভের-তারিখ = ২০০৭-০৯-২৯
৪৩ নং লাইন:
== গঠন ==
বর্তমানে ভারতের সংবিধান একটি প্রস্তাবনা, ২৪টি অংশে বিভক্ত ৪৪৮টি ধারা, ১২টি তফসিল, ৫টি পরিশিষ্ট<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
=== অংশ ===
৫২ নং লাইন:
* '''প্রথম অংশ'''<ref>[[s:Constitution of India/Part I|Part I]]</ref> - [[ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহ|ইউনিয়ন ও তার এলাকাসমূহ]]।
* '''দ্বিতীয় অংশ'''<ref>[[s:Constitution of India/Part II|Part II]]</ref> - [[নাগরিকতা]].
* '''তৃতীয় অংশ'''<ref>'[[s:Constitution of India/Part III|Part II]]'''</ref> –[[
* '''চতুর্থ অংশ'''<ref>[[s:Constitution of India/Part IV|Part IV]]</ref> - [[ভারতের মৌলিক অধিকার, নির্দেশাত্মক নীতি ও মৌলিক কর্তব্য|নির্দেশমূলক নীতি ও মৌলিক কর্তব্য]]।
* '''পঞ্চম অংশ'''<ref>[[s:Constitution of India/Part V|Part V]]</ref> - কেন্দ্র।
৯৯ নং লাইন:
2. It must be a responsible executive.<br />
3. It must be impartial to all religion, caste and community.
Unfortunately, it has not been possible so far to devise a system which can ensure both conditions in equal degree. ..... The daily assessment of responsibility, which is not available in the American system is, it is felt, far more effective than the periodic assessment and far more necessary in a country like India. The Draft Constitution in recommending the parliamentary system of Executive has preferred more responsibility to stability.<ref name = "DC Ahir">{{বই উদ্ধৃতি |
=== যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ===
ভারতের সংবিধানে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারগুলির মধ্যে ক্ষমতা বণ্টন করে দেওয়া হয়েছে।
[[ভারতের সংসদ|সংসদ]] ও রাজ্য বিধানসভাগুলির ক্ষমতাগুলিকে শ্রেণীবিভক্ত করে তিনটি তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই তালিকাগুলি হল কেন্দ্র তালিকা, রাজ্য তালিকা ও যুগ্ম তালিকা। জাতীয় প্রতিরক্ষা, বিদেশনীতি, মুদ্রাব্যবস্থার মতো বিষয়গুলি কেন্দ্র তালিকার অন্তর্গত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, স্থানীয় সরকার ও কয়েকটি করব্যবস্থা রাজ্য তালিকাভুক্ত। ব্যতিক্রমী পরিস্থিতি ব্যতিরেকে কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য তালিকায় আইন প্রণয়ন করতে পারে না। আবার শিক্ষা,
ভারতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ [[রাজ্যসভা]], যা রাজ্যের প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত, তাও ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রবণতার একটি নিদর্শন।
১২৯ নং লাইন:
== গ্রন্থপঞ্জি ==
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{বই উদ্ধৃতি |
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি
|
|
|
|
|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20070929102902/http://parliamentofindia.nic.in/ls/debates/debates.htm
|আর্কাইভের-তারিখ = ২০০৭-০৯-২৯
|