পাকিস্তান সেনাবাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
করিম খন্দকার (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১২ নং লাইন:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ভারত বিভাজনের সিদ্ধান্ত যখন হয় তখন ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীকেও দুই ভাগ করার (একটি পাকিস্তান, অপরটি ভারত) সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ১৯৪৬ সালের ১৯ অক্টোবর। ১৯৪৭ সালের ৩০ জুন ব্রিটিশ সরকার মাত্র দেড় লাখ সদস্যের একটি সেনাবাহিনী পাকিস্তানের হবে বলে ঘোষণা দেয়; যদিও পাকিস্তান সেনাবাহিনী সত্যিকার অর্থে পঞ্চাশ হাজারের বেশী সদস্য পায়নি। ১৪ই আগস্ট ১৯৪৭ তারিখে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্রিটিশ জেনারেল ফ্র্যাঙ্ক ওয়ালটার মেসার্ভি'র অধীনে আত্মপ্রকাশ করে।
পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর থেকেই দেশটির সরকার সেনাবাহিনীর সম্প্রসারণ এবং আধুনিকায়নের ব্যাপারে মনোযোগী ছিলো। ১৯৪৭ সালের অক্টোবর মাসে নবগঠিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে প্রতিবেশী ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াইএ জড়িয়ে পড়তে হয়েছিলো কাশ্মীর ইস্যুকে কেন্দ্র করে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী তখন অনেক ছোটো ছিলো, এর না ছিলো কোনো কোর না কোনো বড় ডিভিশন; ৭ম, ৮ম, ৯ম, ১০ম এবং ১২তম ডিভিশন ছিলো ছোটো আকারে এবং ১৪তম ডিভিশন ছিলো পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) এ। সুতরাং মাত্র পাঁচটি ডিভিশন ভারতীয় সেনাবাহিনীর বারোটি ডিভিশনের সঙ্গে সীমান্তে লড়াইরত ছিলো তখন। ১৯৫০ সালে আরো একটি ডিভিশন (১৫তম) যোগ হয় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অংশে। ডিভিশনগুলো ছিলো সবই পদাতিক বাহিনীর এবং ১৯৫০ সালেই সাঁজোয়া বহরে ১৫তম ল্যান্সার্স রেজিমেন্ট শিয়ালকোট সেনানিবাসে যুক্ত হয়েছিলো। ১৯৫০ সাল থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে আরো ছ'টি সাঁজোয়া রেজিমেন্ট যুক্ত হয়ঃ ৪র্থ ক্যাভালরি, ১২তম ক্যাভালরি, ১৪তম ল্যান্সার্স এবং ২০ ল্যান্সার্স।<ref>{{
== তথ্যসূত্র ==
|