দ্য জাঙ্গল বুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mdmunabbir (আলোচনা | অবদান) বানান সংশোধন |
|||
১৯ নং লাইন:
'''দ্য জাঙ্গল বুক''' ({{lang-en|The Jungle Book}}) বিখ্যাত ইংরেজ লেখক [[রুডইয়ার্ড কিপলিং|রুডইয়ার্ড কিপলিংয়ের]] লেখা গল্প সঙ্কলনবিশেষ। ১৮৯৪ সালে এ গল্প সঙ্কলনটি ম্যাকমিলান এন্ড কোং প্রকাশ করেছিল। [[ভারত|ভারতীয়]] জঙ্গলকে ঘিরে জীবন ও কিংবদন্তীগুলো গল্পাকারে লিখিত হয়েছে। টেলিভিশন, সিনেমা, থিয়েটার ও অন্যান্য প্রচারমাধ্যমে দ্য জঙ্গল বুকের অংশবিশেষ রূপান্তর করা হয়েছে।
গল্পের অধিকাংশ কুশীলবই বিভিন্ন প্রাণী। বাঘের পরিচিতি ‘শের খান’ ও ভল্লুকের পরিচিতি ‘বালু’ রাখা হয়েছে। তবে, প্রধান চরিত্রে ‘মোগলি’ নামীয় এক বালক বা মানব সন্তান রয়েছে। সে জঙ্গলে নেকড়েদের সংস্পর্শে শৈশবকাল অতিবাহিত করছে। ভারতের বনে এ গল্পের পটভূমি তৈরী করা হয়েছে। [[Central India|মধ্য ভারতের]] [[মধ্যপ্রদেশ|মধ্যপ্রদেশের]] [[সেওনি]] এলাকার কথা
== প্রেক্ষাপট ==
রুডইয়ার্ড কিপলিং ভারতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। জীবনের প্রথম ছয় বছর সেখানে অবস্থান করেন। এরপর ইংল্যান্ডে প্রায় দশ বছর অবস্থান শেষে
১৮৯৫ সালের পরবর্তীতে প্রকাশিত দ্য সেকেন্ড জাঙ্গল বুকসহ এ বইয়ের কাহিনীতে মোগলিকে ঘিরে আরও পাঁচটি গল্প যুক্ত করা হয়েছে। এ গল্পগুলো কল্পিত কাহিনী। প্রাণীদেরকে ব্যবহারকে নৃতাত্ত্বিক বিষয়ে নৈতিক শিক্ষা প্রদানই এর মূল লক্ষ্য। কিপলিং এ বিষয়গুলো রচনায়
কিপলিংয়ের নিজস্ব শৈশবকালকে মোগলির জীবনে তুলে ধরা হয়নি যা এ গ্রন্থের প্রধান বৈশিষ্ট্য। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে - আইন ও স্বাধীনতা। গল্পগুলোয় প্রাণীজগতের আচরণ দিককে তুলে ধরা নয়, বরঞ্চ ডারউইনের টিকে থাকার লড়াইকে উপজীব্য করে তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়াও, প্রাণীর ন্যায় মানব আচরণও এর উল্লেখযোগ্য দিক। তারা জঙ্গলের নিয়ম-কানুনে নেতৃত্বদানকারীকে সম্মান, শ্রদ্ধা প্রদর্শনসহ সমাজে তার অবস্থান সম্পর্কে জানতে শিখে। তাসত্ত্বেও, গল্পগুলোয় ভিন্ন জগতে অবাধে চলাচলের স্বাধীনতার বিষয়েও চিত্রিত করা হয়েছে। যেমন: মোগলি জঙ্গল ও গ্রামে চলাফেরা করেছে। সমালোচকেরা গল্পগুলোয় স্বাভাবিক বন্যতা ও আইনভঙ্গের বিষয়ও লক্ষ্য করেছেন যা মানবীয় আচরণকে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার দিকে ধাবিত হতে উদ্বুদ্ধ করে।
|