জহুরুল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Habibshohag123 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৯ নং লাইন:
}}
 
সার্জেন্ট '''জহুরুল হক''' (জন্ম: [[৯ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৩৫]] - মৃত্যু: [[১৫ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৬৯]]) [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী জেলার]] সোনাপুর গ্রামে জন্মগ্রহণকারী এবং [[আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা|আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার]] অন্যতম আসামী ও শহীদ ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ২০১৮ সালে [[স্বাধীনতা পুরস্কার]] (মরণোত্তর) পান।
 
== শৈশবকাল ও কর্মজীবন ==
জহুরুল হক ১৯৩৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী জেলার]] সোনাপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৩ সালে [[নোয়াখালী জিলা স্কুল]] থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৫৬ সালে জগন্নাথ কলেজের (বর্তমান [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়]]) ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন এবং ঐ বছরই পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে যোগদান করেন। কালক্রমে তিনি 'সার্জেন্ট' পদে উন্নীত হন। ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় গ্রেফতার হন সার্জেন্ট জহুরুল হক।
 
== আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ==
{{মূল|আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা}}
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পর জহুরুল হককে [[ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার|ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে]] আটকে রাখা হয়। ১৯৬৮ সালের ৬ জানুয়ারি ২ জন সি. এস. পি অফিসারসহ ২৮জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের গ্রেফতার সম্পর্কে সরকারী প্রেসনোটে উল্লেখ করা হয় যে, {{cquote|গত মাসে (অর্থাৎ ডিসেম্বর, ১৯৬৭) পূর্ব-পাকিস্তানে উদ্‌ঘাটিত জাতীয় স্বার্থবিরোধী এক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অভিযোগে এঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে।|}} তৎকালীন পাকিস্তান সরকার এই ষড়যন্ত্রকে "[[আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা|আগরতলা ষড়যন্ত্র]]" নামে অভিহিত করে। এই একই অভিযোগে ১৯৬৮ সালের ১৭ জানুয়ারি [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানকেও]] গ্রেফতার করা হয়। ৩৫ জনকে আসামী করে সরকার পক্ষ মামলা দায়ের করে।
 
== রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্যদের বিচার ==