মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Aliftahzibul (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৪ নং লাইন:
| signature = Jinnah Sign.gif
}}
'''মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ''' ({{lang-ur|{{Nastaliq|محمد علی جناح}}}}, {{lang-gu|મુહમ્મદ અલી જિન્નાહ}}) ({{IPAc-en|ɑː|ˈ|l|iː}}; {{Audio|Hi-Muhammed_Ali_Jinnah.ogg|Arabic pronunciation}}, জন্মনাম '''মুহাম্মদ আলি জিন্নাহভাই'''; [[২৫ ডিসেম্বর]] [[১৮৭৬]] – [[১১ সেপ্টেম্বর]] [[১৯৪৮]]) ছিলেন একজন গুজরাটি বংশভুত আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] প্রতিষ্ঠাতা। ১৯১৩ সাল থেকে শুরু করে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা পর্যন্ত জিন্নাহ [[নিখিল ভারত মুসলিম লীগ|নিখিল ভারত মুসলিম লীগের]] নেতা ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন এবং আমৃত্যু এই পদে বহাল থাকেন। পাকিস্তানে তাকে ''কায়েদে আজম'' (মহান নেতা) ও ''বাবায়ে কওম'' (জাতির পিতা) হিসেবে সম্মান করা হয়।
 
জিন্নাহ [[করাচি|করাচিতে]] জন্মগ্রহণ করেন। [[লন্ডন|লন্ডনের]] [[লিঙ্কনস ইন]] থেকে তিনি ব্যরিস্টার হন। বিশ শতকের প্রথম দুই দশকে তিনি [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের]] গুরুত্বপূর্ণ নেতা হয়ে উঠেন। এসময় তিনি হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের পৃষ্ঠপোষকতা করেন। ১৯১৬ সালে কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের মধ্যে [[লখনৌ চুক্তি|লখনৌ চুক্তির]] সময় তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। এসময় জিন্নাহ মুসলিম লীগেরও সদস্য ছিলেন। [[হোম রুল আন্দোলন]] সংগঠনে জিন্নাহ অন্যতম প্রধান নেতা হয়ে উঠেন। মুসলিমদের রাজনৈতিক অধিকার রক্ষার জন্য তিনি [[জিন্নাহর চৌদ্দ দফা|চৌদ্দ দফা সাংবিধানিক সংস্কার পরিকল্পনা]] প্রস্তাব করেন। কংগ্রেস [[মহাত্মা গান্ধী|মহাত্মা গান্ধীর]] [[সত্যাগ্রহ|সত্যাগ্রহে]] অংশ নিলে ১৯২০ সালে তিনি কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করেন। রাজনৈতিক দাবি আদায়ের ক্ষেত্রে তিনি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার পক্ষে ছিলেন।