রূহ আফজা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সংশোধন
১৩ নং লাইন:
}}
'''রূহ আফজা''' ({{lang-hi|रूह अफ़ज़ा}} ; {{lang-ur|{{Nastaliq|روح افزا}}}}) একটি ঘনীভূত স্কোয়াশ। এটি [[উত্তর প্রদেশ|উত্তর প্রদেশের]] [[গাজিয়াবাদ|গাজিয়াবাদের]] নাকি কর্তৃক ১৯০৬ সালে এটির উপাদান প্রণীত হয়।<ref name= Ham>[https://www.hamdard.com.pk/consumer_brand/detail/16][https://www.hamdard.com.pk/] Introduction-history Hamdard Rooh Afza</ref> এটি যাত্রা শুরু করে পুরাতন দিল্লি থেকে। বর্তমানে
[[হামদর্দ (ওয়াক্‌ফ) ল্যাবরেটরীজ|হামদর্দ (ওয়াক্‌ফ) ল্যাবরেটরীজের]] [[বাংলাদেশ]], [[ভারত]] ও [[পাকিস্তান]] শাখা এটি উৎপাদন করে থাকে। এটি [[রমযান]] মাসে [[ইফতার|ইফতারের]] সময় উপমহাদেশের বহু [[মুসলমান]] পানীয় হিসেবে খেয়ে থাকেন। এটি সিরাপ আকারে বিক্রি হলেও বরফ, পানি, বা দুধ এবং বরফ ইত্যাদির সংমিশ্রণে সরবত বানিয়ে [[ইফতার|ইফতারের]] সময় খাওয়া হয়ে থাকেথাকে।
<ref name="panda2004">{{Citation | title=Handbook on Ayurvedic Medicines with Formulae, Processes and Their Uses | author=H. Panda | year=2004 | publisher=National Institute of Industrial Research | isbn=81-86623-63-9 | url=https://books.google.com/books?id=64s1LkjmPmQC | quote=''... When we keep in mind the many qualities Rooh Afza's ingredients described above, it is easy to understand why it has been found to be an exceptionally appropriate summer drink ...''}}</ref>
 
১৯ নং লাইন:
[[File:Eine Flasche Rooh Afza.JPG|thumb|200px|রূহ আফজার বোতল]]
[[File:Afza Syrup (Lal sharbat).JPG|thumb|200px|রূহ আফজার সিরাপ থেকে তৈরিকৃত শরবত]]
১৯০৬ সালে [[ইউনানি]] চিকিৎসক হাকিম মোহাম্মদ কবিরুদ্দিন পুরাতন দিল্লিতে তার চিকিৎসালয় স্থাপন করে। পরের বছর তিনি রূহ আফজা বাজারে আনেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর তার বড় ছেলে [[ভারত]] থেকে গেলেও ছোট ছেলে [[পাকিস্তান]] চলে যায় এবং সেখানে [[করাচি]]তে দুই রুম নিয়ে স্বতন্ত্র [[হামদর্দ (ওয়াক্‌ফ) ল্যাবরেটরীজ]] চালু করে।<ref name=":0">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Rooh Afza, the syrup that sweetens the subcontinent's summers|ইউআরএল=http://www.thenational.ae/news/world/south-asia/rooh-afza-the-syrup-that-sweetens-the-subcontinents-summers |প্রকাশক=[[The National (Abu Dhabi)]] |তারিখ=April 27, 2012 }}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=1907 Rooh Afza: Lal salaam|ইউআরএল=http://www.livemint.com/2012/08/10210051/1907-Rooh-Afza--Lal-salaam.html?h=B |প্রকাশক=[[Mint (newspaper)|Mint]] |তারিখ=August 10, 2012 }}</ref>
 
২০১০ সালে শেফ নিতা মেহতা রূহ আফজার বাণিজ্যিক প্রচারণায় অংশ নেন।<ref name=roohafza>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Hamdard gives century-old Rooh Afza a facelift|ইউআরএল=https://www.hindustantimes.com/business/hamdard-gives-century-old-rooh-afza-a-facelift/story-glWF6VDU3oe14qPHT9zb8J.html|সংগ্রহের-তারিখ=13 August 2012|সংবাদপত্র=''[[Hindustan Times]]''|তারিখ=28 June 2010}}</ref>
৩১ নং লাইন:
*মূল: ভেটিভার
 
==সরবত প্রস্তুত প্রণালী ==
==প্রস্তুতপ্রণালী ==
 
* ১ গ্লাস ঠাণ্ডা পানি/ দুধ
* ২ টেবিল চামচ রূহ আফজা
* ২টি টাছোট বরফখণ্ড
 
=== অতিরিক্ত ===
রূহ আফজা সিরাপ ঠাণ্ডা দুধ ও বরফের সংমিশ্রণে খাওয়া হয়ে থাকে। রূহ আফজা সাধারণত [[রমযান]] মাসে দিনশেষে [[রোযা]] ভাঙার পর [[ইফতার|ইফতারের]] সময় সরবত বানিয়ে খাওয়া হয়ে থাকে।<ref>[http://zeenews.india.com/home/roohafza-reigns-supreme-in-pakistan-during-ramzan_400630.html Roohafza reigns supreme in Pakistan during Ramzan]</ref> রূহ আফজার মিশ্রণকে পানির সাথে মেশানো হলে তা শরবতেসরবতের রূপ নেয়। রূহ আফজা সিরাপ প্রায়ই [[আইসক্রিম|কুলফি আইসক্রিম]] ও [[সেমাই]]য়ের সাথে মিশিয়ে [[ফালুদা]] তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
রূহ আফজা সিরাপ প্রায়ই [[আইসক্রিম|কুলফি আইসক্রিম]] ও [[সেমাই]]য়ের সাথে মিশিয়ে [[ফালুদা]] তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
 
==সমালোচনা==
বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন প্রচারের অভিযোগে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মোহা. কামরুল হাসান ৩০ মে ২০১৮ সালে রূহ আফজার বিপণন প্রতিষ্ঠান [[হামদর্দ (ওয়াক্‌ফ) ল্যাবরেটরীজ|হামদর্দের]] বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এতে বলা হয় ‘৩৫ ফলের রস দিয়ে তৈরি রূহ আফজা’ এমন তথ্য দিয়ে যে বিজ্ঞাপনে প্রচার করা হয় তা সঠিক নয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রুহ্ আফজার বিরুদ্ধে মামলা |ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/national/news/430939 |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ মে ২০১৯ |এজেন্সি=[[জাগো নিউজ]] |তারিখ=৩১ মে ২০১৮}}</ref> মামলার প্রেক্ষিতে একই বছরের ১২ জুন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত ১-এর বিচারক এএফএম মারুফ চৌধুরী বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন প্রচারের দায়ে হামদর্দকে চার লাখ টাকা জরিমানা করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রুহ আফজা’কে চার লাখ টাকা জরিমানা স্পেশাল ম্যাজিষ্ট্রেট বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের রায় |ইউআরএল=https://archive1.ittefaq.com.bd/print-edition/first-page/2018/06/13/283419.html |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ মে ২০১৯ |কর্ম=দৈনিক ইত্তেফাক}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রুহ আফজাকে চার লাখ টাকা জরিমানা |ইউআরএল=https://m.dailyinqilab.com/article/136595/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B9-%E0%A6%86%E0%A6%AB%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ মে ২০১৯ |কর্ম=দৈনিক ইনকিলাব}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=‘রুহ আফজা’কে চার লাখ টাকা জরিমানা |ইউআরএল=http://www.banglatribune.com/others/news/333351/%E2%80%98%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B9-%E0%A6%86%E0%A6%AB%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E2%80%99%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE |সংগ্রহের-তারিখ=৩১ মে ২০১৯ |এজেন্সি=[[বাংলা ট্রিবিউন]] |তারিখ=১২ জুন ২০১৮}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==