প্রাকৃতিক বিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
বানান ঠিক করা হয়েছে, ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
| footer = আমাদের চারপাশের মহাবিশ্ব ও প্রকৃতির বিভিন্ন ঘটনার কার্যকারণ জানার চেষ্টা করে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে মূল পাঁচটি শাখা রয়েছে- [[রসায়ন]], [[মহাকাশবিদ্যা]], [[ভূবিজ্ঞান]], [[পদার্থবিজ্ঞান]] এবং [[জীববিজ্ঞান]]।}}
 
'''প্রাকৃতিক বিজ্ঞান''' বা '''প্রকৃতিবিজ্ঞান''' [[বিজ্ঞান|বিজ্ঞানের]] একটি শাখা যেখানে প্রাকৃতিক বিভিন্ন ঘটনাবলি বিষয়ে আলোচনা হয়। পর্যবেক্ষণ ও নিরীক্ষার উপর ভিত্তি করে প্রকৃতি বিজ্ঞানে প্রাকৃতিক ঘটনাবলির বিস্তারিত বিবরণ, কার্যকারণ, পূর্বাভাস থাকে। প্রকৃতি বিজ্ঞানে পৌনপুনিকপৌনঃপুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি ও উদ্ভাবনের যৌক্তিকতা ও কার্যকারিতা করা হয়ে থাকে।
 
প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের দুইটি প্রধান ভাগ রয়েছে: [[জীববিজ্ঞান]] এবং [[ভৌত বিজ্ঞান]]। ভৌত বিজ্ঞানের অনেক শাখা রয়েছে। যেমন- [[পদার্থবিজ্ঞান]], [[রসায়ন]], [[মহাকাশ বিজ্ঞান]], [[ভূবিজ্ঞান]] ইত্যাদি। এসব শাখার আবার একাধিক অধিশাখা রয়েছে।
 
[[পাশ্চাত্য দর্শনে]], [[নিরীক্ষা নির্ভর বিজ্ঞান]] ও [[প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে]] [[যৌক্তিক বিজ্ঞানেরবিজ্ঞান]]ের (ফর্মাল সায়েন্স) নীতি ব্যবহৃত হয়; যেমন- [[গণিত]], [[যুক্তিবিদ্যা]]। প্রকৃতির কার্যকারণের নিয়মাবলি গাণিতিকভাবে প্রকাশ করা হয়ে থাকে, যেগুলো প্রকৃতির নীতি হিসেবে পরিচিত। [[সামাজিক বিজ্ঞানে]]ও এধরনের [[যৌক্তিক বিজ্ঞানের]] নীতি ব্যবহৃত হয়, তবে তা মূলত গুণগত গবেষণার উপর জোর দেয়। অন্যদিকে প্রকৃতি বিজ্ঞান পরিমাণগত ও বাস্তব নিরীক্ষার উপর অধিক নির্ভরশীল।
 
আধুনিক প্রাকৃতিক বিজ্ঞান [[প্রাকৃতিক দর্শনের]] ঐতিহ্যগত নীতিমালার উপর প্রতিষ্ঠিত। এসব ঐতিহ্যগত নীতি প্রাচীন [[গ্রীকগ্রিক দর্শন]], [[গ্যালিলিও]], [[রনেরেনে দেকার্ত]], [[ফ্রান্সিস বেকন]], নিউটনীয় বিজ্ঞান হতে উৎসারিত। [[নিউটন]] প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে গাণিতিক ও নিরীক্ষাগত পদ্ধতির উপর জোর দিয়েছিলেন। তবে তা সত্ত্বেও, বর্তমানে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে দার্শনিক মত, অনুমান নির্ভর তত্ত্বের প্রয়োজনীয় ব্যবহার রয়েছে। ১৬শষোড়শ শতকে পদ্ধতিগত তথ্য সংগ্রহ ও অনুসন্ধানের ফলে প্রাকৃতিক ইতিহাসের সমৃদ্ধি ঘটে। বর্তমান যুগে প্রাকৃতিক ইতিহাস প্রকৃতির বিভিন্ন ঘটনার পর্যবেক্ষণগত কারণ ও নীতি বর্ণনা করে থাকে, যা বিজ্ঞান শিক্ষণে ব্যবহৃত হয়।
 
==তথ্যসূত্র==