সানফয়েল সিরিজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
পরিমার্জিত রূপ!
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৯৫ নং লাইন:
২০০৪-০৫ মৌসুম থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া ক্রিকেট আসরের ধরন পুরোপুরি পরিবর্তিত হয়। এগারোটি প্রাদেশিক দলকে যৌক্তিকভাবে ছয়টি নতুন দলে রূপান্তর করা হয়। ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স ও বোল্যান্ড একীভূত হয়ে কেপ কোবরাজ; গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট ও ফ্রি স্টেট ঈগলসে (২০১০-১১ মৌসুম থেকে দলটি নাইটস নামে পরিচিত পায়); ইস্টার্ন প্রভিন্স ও বর্ডার ওয়ারিয়র্সে; নর্থ ওয়েস্ট ও গটেং লায়ন্সে; নর্দার্নস ও ইস্টার্নস টাইটান্সে এবং কোয়াজুলু-নাটাল ডলফিন্স নামে গঠিত হয় [[সীমিত ওভারের ক্রিকেট|সীমিত ওভারের ক্রিকেটের]] পাশাপাশি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে এ পরিবর্তন প্রভাব পড়ে।
 
নতুন প্রতিযোগিতার ধরনে দ্বৈত-রাউন্ড-রবিন পদ্ধতির প্রয়োগ ঘটানো হয়। প্রথম দুই মৌসুমে শীর্ষ দুই দলের চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়। যদি চূড়ান্ত খেলাটি ড্র হয়; তাহলে শিরোপা বন্টনবণ্টন করা হবে। বিপরীতক্রমে, অধিকাংশ ঘরোয়া ক্রিকেট লীগসহ শুরুরদিকের কারি কাপের খেলার ধরনে দেখা যায় যে, চূড়ান্ত খেলায় ড্র হলে শিরোপাটি উন্নততর ফলাফলের ভিত্তিতে প্রদান করা হয়। ২০০৬-০৭ মৌসুমে চূড়ান্ত খেলার বিলোপন দেখা যায়। নিয়মিত মৌসুমের রেকর্ড পর্যালোচনাপূর্বক একটিমাত্র দলকে শিরোপা দেয়া হতো।
 
এগারোটি প্রাদেশিক দল কারি কাপে অংশ নেয়। পাশাপাশি, সাউথ ওয়েস্টার্ন ডিস্ট্রিক্টস, কোয়াজুলু-নাটাল ইনল্যান্ড ও নামিবিয়া পৃথকভাবে [[South African Airways Provincial Challenges|সাউথ আফ্রিকান এয়ারওয়েজ প্রভিন্সিয়াল থ্রি-ডে চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায়]] অংশগ্রহণ করছে। এ প্রতিযোগিতাটি অদ্যাবধি প্রথম-শ্রেণীর প্রতিযোগিতারূপে বিবেচিত। দক্ষিণ আফ্রিকায় শীর্ষ পর্যায়ের অসীম ওভারের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা এটি।