মহানায়ক (১৯৮৪-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
কলামের তালিকা ও/বা div col টেমপ্লেট সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৩ নং লাইন:
 
==কাহিনী সংক্ষেপ==
বেকার রানা চাকরীচাকরি পাচ্ছে না। তার বন্ধু দিলদারের সাথে একই মেসে থাকে। দিলদার তাকে নিয়ে যায় তার উস্তাদের কাছে। উস্তাদ কালু খাঁর অনুমতি নিয়ে সে লোকের পকেট মারা শুরু করে। পকেট মারায় তাকে পরিপক্ক করে তুলে দিলদার। কিন্তু সে ধরা পরে যায় পিটার সাক্সেনার কাছে। পিটার তাকে তার চোরাকারবারিতে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রন জানায়। রানা সাড়া দিয়ে পিটারের সাথে তার অফিসে দেখা করতে যায়। কিন্তু কালুর লোক তা দেখে ফেলে এবং কালুকে জানিয়ে দেয়। কালু রানাকে শাসায়। রানা পিটারের সাথে ফন্দি করে কালুকে এক বাগান বাড়িতে ডেকে নিয়ে খুন করে।
 
পিটার তাকে তার হীরা ব্যবসায়ের ক্রেতাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং তাকে থাইল্যান্ড পাঠায়। থাইল্যান্ডে পিটারের লোক তাকে সাদরে গ্রহণ করে। সেখানে তার পরিচয় হয় আধা-বাঙালি আধা-থাই লিন্ডার সাথে। লিন্ডা তাকে থাইল্যান্ড ঘুরিয়ে দেখায়। এরই মাঝে লিন্ডার সাথে তার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হতে থাকে। কিন্তু তাকে বাংলাদেশে ফিরে আসতে হয়। তাকে আবার যেতে হয় নেপালের কাঠমুন্ডুতে। সেখানে পিটারের ব্যবসায়িক বন্ধু জোশির হোটেলে গিয়ে ওঠে। জোশির সহকারী শিলা তাকে তাদের ব্যবসায়ের সকল কথা ফাঁস করে দিলে রানা জোশিকে সে কাজ করতে মানা করে। জোশি পিটারকে বাংলাদেশ থেকে ডাকিয়ে নিয়ে যায় এবং কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে জোশির গুলি পিটারের গায়ে লাগে। রানা তাকে ধাওয়া করলে জোশি পাহাড় থেকে পড়ে মারা যায়।