চিকমাগালুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়বস্তু যোগ |
|||
৬৪ নং লাইন:
সারাদিনের খাদ্য - পানীয় সহ দর ধরা। শিক্ষার হার বেশি হওয়ার কারণেই হোক বা অতিথিদের আতিথ্যে দিয়ে অনুকূল বাণিজ্য করার লক্ষ্যেই হোক , এরা পর্যটকদের সঙ্গে বিনয়ের পরিচয় দেয়। তবে থাকার জন্যে এদের মূল্য তুলনায় বেশি। চড়া দামে এরা অতিথি দেব ভব বাসস্থানের সঙ্গে উদ্যানের পরিপাটি উদ্যোগ রেখেছে। গৃহ পাশে ময়ূর দেখা যায়। সারা রাত ডাক শোনা যায়। সংলগ্ন বাস-স্ট্যান্ড থেকে আসার জন্যে সময় তিন চারটে এমন ভ্যালি পেরোতে হবে, যেখানে পাখির ডাক শোনা যায়। মনেহবে , গরুড়ের বংশ গানের তালিম নিচ্ছে সেই রামায়ণের সময় থেকেই। রামায়ণের বর্ণনার সঙ্গে কিছু অংশের এতো মিল রয়েছে যে , বোঝা যায় , রামায়ণের স্থান বর্ণনা কাল্পনিক ছিল না। খরচের কথা ভেবে মনে হয় চিকমাগালুর গ্রাম্য সৌন্দর্য্য নিয়েই থাকুক। ভারতের কর্ণাটক সংলগ্ন এলাকায় কফি উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি করা চলে। এই এলাকাতেও কফি ফিল্টার না করেই পাওয়া যায়।
এখানে রাস্তা সুগম নয়। খুবই ভাঙাচোরা। যাতায়াতের জন্যে আলোর ব্যবস্থাও নেই। পথচারী নিজ নিজ আলোকে চলতে অভ্যস্ত। আঞ্চলিক তোয়েরি ওয়াইন মেলে , যা আসলে মিষ্টি ফলের রস। দক্ষিণ ভারতের সর্বত্রই
স্থানীয় পর্যটন বলতে অনেক দূরের দুটো ঝোড়া মানে ঝর্ণা আর একই এবড়ো খেবড়ো রাস্তা দিয়ে ঝাকুনি খেতে খেতে ফেরা। সবচেয়ে আকর্ষণ হল , ওই একটা ঢাল বা উপত্যকার সেই বাঁক, যেখানে পাখি সব করে রব। ঘুরতে যাওয়ার ভালো সময় হল পুজোর সময়। ওষুধের দোকান থাকলেও প্রয়োজনীয় ওষুধ মেলে না। সাবধানতা, পোকা মাকড় খুব। কামড়ে দিলে বিষ সরাতে অনেক দূরের কোন ডাক্তারখানায় যেতে হবে। সবচেয়ে বেশি ঘুরছে মাকড়সা।
== ভৌগোলিক উপাত্ত ==
৮৫ নং লাইন:
{{কর্ণাটকের-শহর-অসম্পূর্ণ}}
[[বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর]]▼
__নির্ঘণ্ট__
__নতুন_অনুচ্ছেদের_সংযোগ__
▲[[বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর]]
|