কাইফি আজমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৬ নং লাইন:
 
== পরিচিতি ==
কাইফি আজমি ভারতের উত্তর প্রদেশের আজমগড়ে এক জমিদার পরিবারে ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দেরখ্রিষ্টাব্দের ১৯ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে তিনি শওকাত আজমিকে বিয়ে করেন। তার কন্যা [[শাবানা আজমি]] ভারতের বিখ্যাত অভিনেত্রী। তিনি ছাত্র জীবনে উর্দু ও ফার্সি সাহিত্যে লেখাপড়া করেন। কিন্তু ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে ভারতছাড় আন্দোলনের সময় লেখাপড়া ছেড়ে দেন।
 
== কর্মজীবন ==
১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে [[ভারতীয় কম্যুনিস্ট পার্টি|ভারতীয় কম্যুনিস্ট পার্টিতে]] যোগদান করেন। এরপর পার্টির আদেশে মুম্বই গমন করেন। এ সময় তিনি আলী সরদার জাফরি সম্পাদিত দলীয় পত্রিকা [[কাওমি জং]]-এ যোগ দেন। অন্যান্য উর্দু কবিদের মতই কাইফি আজমি গজল দিয়ে কাব্যচর্চা শুরু করেন। ধীরে ধীরে সামাজিক সচেতনতামূলক কাব্য রচনা করতে থাকেন। তার গ্রন্থের মধ্যে আখির-ই-সাব, শারমায়া, আওয়ারা সাজদে, কৈফিয়াত, নঈ গুলিস্তাঁ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। ১৯৫২ সালে গীতিকার হিসেবে মুম্বাই চলচ্চিত্রে কাজ আরম্ভ করেন।
 
== বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অবদান ==
মুক্তিযুদ্ধে অবদান: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় কাইফি আজমি একজন প্রথিতযশা কবি ও সিনেমা ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে বাঙালিদের উপর পাকিস্তানিদের নির্যাতন কাইফি আজমিকে ব্যথিত করে। তিনি কবিতার মাধ্যমে তার অনুভূতি তুলে ধরেন। কবিতা লিখে ও পাঠ করে তিনি বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনে সাহায্য করেন।
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
কাইফি আজমি ভারত সরকার কর্তৃক [[পদ্মশ্রী]] পদক লাভ করেন। ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে ''আওয়ারা সাজদে'' কাব্যগ্রন্থের জন্য লাভ করেন [[সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার]]। এছাড়া তাকে ২০০২ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে [[সাহিত্য একাডেমি ফেলোশীপ]] (২০০২) প্রদান করা হয়। এর আগে তিনি [[বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়]] কর্তৃক [[সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রি]] লাভ করেন।
 
== মৃত্যু ==