সুদর্শন চক্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১১ নং লাইন:
| Texts = [[বিষ্ণু পুরাণ]]|মন্ত্র=ওঁ সুদর্শনায় বিদ্মহে মহাজ্বালায় ধীমহি তন্নো চক্রঃ প্রচোদয়াৎ ।।}}
 
<div>'''সুদর্শন চক্র''' হচ্ছে একটি ধারালো অস্ত্র, যার ১০৮টি ধারালো ধার রয়েছে। হিন্দু ধর্মমতে চক্রটি [[হিন্দু দেবদেবী|হিন্দু দেবতা]] [[বিষ্ণু|ভগবান বিষ্ণু]] ব্যবহার করেন। চক্রটি [[বিষ্ণু|ভগবান বিষ্ণু]] তাঁরতার ডান দিকের উপরের হাতে ধারণ করেন এবং তিনি&nbsp;অন্য তিনটি হাতে যথাক্রমে [[শঙ্খ]], [[গদা]] ও [[পদ্ম]] ধারন করেন ।&nbsp;<ref><cite class="citation book" contenteditable="false">Gopal, Madan (1990). </cite></ref>
</div><div>পুরাণ মতে অন্যায়-অশুভ শক্তির দমন এবং শান্তি প্রতিষ্টার জন্য বিষ্ণু সুদর্শন চক্র ব্যবহার করেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি চক্রটির মাধ্যমে অনেক অসুর বধের মাধ্যমে স্বর্গ এবং মর্ত্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাই বৈষ্ণবীয় ঐতিহ্য মেনে আজও বহু বিষ্ণুমন্দিরের শীর্ষভাগে সুদর্শন চক্রের প্রতীকস্বরূপ একটি ধাতুনির্মিত চক্র বা বলয় স্থাপন করা হয় সকল অশুভ শক্তির হাত থেকে সুরক্ষা পাবার জন্য । এর উল্লেখযোগ্য নিদর্শন পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের চূড়ার নীলচক্রটি । &nbsp;</div>
 
২০ নং লাইন:
সুদর্শন চক্র সম্পর্কিত অনেকগুলো পৌরানিক কাহিনীর উল্ল্যেখ পাওয়া যায়
 
<div>সুদর্শন চক্রটি তৈরি করেছিলেন হিন্দু স্থাপত্যের দেবতা [[বিশ্বকর্মা]]। [[বিশ্বকর্মা|বিশ্বকর্মার]] কন্যা সংজ্ঞা হিন্দু দেবতা [[সূর্য (দেবতা)|সূর্যকে]] বিবাহ করেছিলেন। কিন্তু [[সূর্য (দেবতা)|সূর্য্যের]] প্রচন্ড তাপের জন্য তিনি দেবতা সূর্যের কাছে যেতে পারতেন না। তখন তিনি তাঁরতার পিতা বিশ্বকর্মার কাছে তার এই অপারগতার কথা জানালেন। তখন বিশ্বকর্মা সূর্যকে হস্তগত করেন এবং তার ঔজ্জ্বল্য নষ্ট করে দেন। যার ফলে&nbsp;সংজ্ঞা সূর্যের কাছে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন।&nbsp;</div><div>সুর্যের তাপ এবং আলো নষ্ট হওয়ার পর বিশ্বকর্মা কিছু &nbsp;অবশিষ্টাংশ পান। যা দিয়ে তিনি ৩টি পবিত্র দ্রব্য তৈরি করেন। যথা;
১। পুষ্পক রথ (দেবতাদের বাহন)