রকেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
119.30.32.116 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3208870 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২ নং লাইন:
'''রকেট''' ({{lang-en|Rocket}}) একটি বিশেষ ধরনের প্রচলন কৌশল। এটি এমন এক ধরনের যান যেখানে রাসায়নিক শক্তির দহনের মাধ্যমে সৃষ্ট উৎপাদকগুলিকে প্রবল বেগে যানের নির্গমন পথে বের করে দেয়া হয় এবং এর ফলে উৎপন্ন [[ঘাতবল|ঘাতবলের]] কারণে রকেট বিপরীত দিকে প্রবল বেগে অগ্রসর হয়। এক্ষেত্রে নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র অনুসৃত হয়। তাই এই সূত্রটিকে রকেট ইঞ্জিনের মূলনীতি হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে। রকেট ইঞ্জিন প্রতিক্রিয়া ইঞ্জিনের সাহায্যে কাজ করে। এই ইঞ্জিনের প্রচালক কঠিন, তরল বিভিন্ন রকম হতে পারে।
 
বিশ্বে অনেক ধরণেরধরনের রকেট উদ্ভাবিত হয়েছে। এটি ছোট্ট বোতল আকৃতি থেকে শুরু করে বৃহৎ আকৃতির মহাকাশযানের মতো হতে পারে। তন্মধ্যে [[Ariane 5|এরিয়েন ৫]] হচ্ছে অন্যতম বৃহৎ আকৃতির রকেট যা দিয়ে কক্ষপথে [[কৃত্রিম উপগ্রহ]] প্রেরণ করা হয়।
 
অসম্ভব [[মেধা|মেধাবী]] [[জার্মানি|জার্মান]] [[বিজ্ঞানী]] [[বার্নার ফন ব্রাউন]] সর্বপ্রথম তরল-জ্বালানী ব্যবহার উপযোগী রকেট [[আবিষ্কার]] করেন। [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] সময়কালে জার্মানির পক্ষে কাজ করেন; কিন্তু পরবর্তীকালে [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] স্থানান্তরিত হন। সেখানেই তিনি আমেরিকার মহাকাশ প্রকল্পে কাজ করেন ও চাঁদে নভোচারী প্রেরণে সহায়তা করেন। তাঁকেতাকে ''রকেট বিজ্ঞানের জনক'' নামে অভিহিত করা হয়।
বর্তমান এ আরো অনেক আধুনিক রকেট আবিষ্কার করা হইছে মানুষের কল্যাণের জন্য ,যেমন ফ্যালকন নাইন
 
১২ নং লাইন:
== রকেট ইঞ্জিন ==
রকেট ইঞ্জিন গতানুগতিক ব্যবহারসিদ্ধ ইঞ্জিনের মতো নয়। সাধারণ ইঞ্জিন জ্বালানীগুলোকে উত্তপ্ত করে যা পরে কিছু পিস্টনকে ধাক্কা দেয় এবং পরবর্তিতে তা ঢিলে হয়ে যায়। কাজেই কোনো গাড়ি বা চাকাযুক্ত যানের চাকা ঘুরানোর জন্যে ইঞ্জিন পর্যাবৃত্ত শক্তি ব্যবহার করে। বৈদ্যুতিক মোটরগুলোতেও এই পর্যাবৃত্ত শক্তি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু একটি রকেট ইঞ্জিন চলার জন্যে কখনো পর্যাবৃত্ত শক্তি ব্যবহার করেনা। রকেটের ইঞ্জিনগুলো হলো রি-একশন ইঞ্জিন। রকেটের নীতি এরকমঃ যে জ্বালানীটুকু রকেটের মধ্যে থাকে সেটুকু একটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায় এবং পেছন দিয়ে বেরিয়ে আসে। এই বিক্রিয়ার কারণেই রকেট সামনের দিকে চলতে শুরু করে। এটি স্যার আইজ্যাক নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্রের একটি চমৎকার উদাহরণ।
রকেটের পিছে ধাক্কা দিয়ে উপরে ওঠার শক্তিকে পাউন্ডের সাহায্যে মাপা হয়। ১পাউন্ড হলোঃ ১পাউন্ডের বস্তুকে মধ্যাকর্ষনের বিরুদ্ধে স্থির রাখতে যতটুকু বল দরকার ততটুকু। রকেটের সামনে যাওয়ার এই ধাক্কা’র জন্যে ২ ধরনের জ্বালানী ব্যবহার করে। কঠিন জ্বালানী অথবা তরল জ্বালানী। রকেট কী ধরণেরধরনের জ্বালানী ব্যবহার করবে এই নিয়মানুসারে একে দুটি শ্রেণিতে ভাগ হয়েছে।
 
== কঠিন পদার্থের জ্বালানী ব্যবহৃত রকেট ==
১৮ নং লাইন:
 
== তরল পদার্থের জ্বালানী ব্যবহৃত রকেট ==
এই ধরণেরধরনের রকেট প্রথম Robert Goddard ১৯২৬ সালে প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন। এধরনের রকেটের নকশা উপলব্ধি করা মোটামুটি সহজ। জ্বালানী এবং জারক। Goddard প্রথম রকেট তৈরীর সময় পেট্রল এবং তরল অক্সিজেন ব্যবহার করেছিলেন যা Combustion Chamber এ পাম্প করা হয়। এর ফলে যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় তার জন্যে রকেট সামনে চলতে শুরু করে। রাসায়নিক বিক্রিয়ায় প্রসারিত গ্যাস একটি সরু নল দিয়ে প্রচন্ড বেগে বের হয় এবং রকেটও প্রচন্ড বেগে চলতে শুরু করে।
 
== রকেট বডি ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/রকেট' থেকে আনীত