পুষ্কলাবতী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
|||
৪৬ নং লাইন:
| designation1_free1value =
}}
'''পুষ্কলাবতী''' ([[Pashto]] and {{Lang-ur|پُشْكَلآوَتي}}) প্রাচীন [[গান্ধার]] রাজ্যের রাজধানী ছিল। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|
[[জরাথুস্ট্রবাদ]] মতানুযায়ী জরোস্ট্রিয়ান [[আভেস্তা]] গ্রন্থে পুষ্কলাবতী সংলগ্ন অঞ্চলসমূহ বৈকেরেতা (Vaēkərəta) অথবা [[অহুরা মাজদা]] কর্তৃক নির্মিত পৃথিবীর সপ্তম সুন্দরতম স্থান বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। এটি [[বৈক্ত্রিয়া]] অঞ্চলের ‘মুকুটমণি’ হিসেবে পরিচিত ছিল এবং সুবিখ্যাত [[তক্ষশীলা]]র উপরেও প্রাধান্য বিস্তার করেছিল। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Encyclopædia Britannica: Gandhara |ইউআরএল=http://concise.britannica.com/ebc/article-9035986/Gandhara |সংগ্রহের-তারিখ=৪ নভেম্বর ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070929225502/http://concise.britannica.com/ebc/article-9035986/Gandhara |আর্কাইভের-তারিখ=২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
==নামকরণ==
[[সংস্কৃত]] শব্দ পুষ্কল মানে [[পদ্ম]]ফুল। পুষ্কলাবতী শব্দের অর্থ হয় পদ্মফুলের শহর। [[রামায়ণ]] অনুযায়ী [[ভরত (রামায়ণ)|ভরতের]] পুত্র (রামের ভ্রাতুষ্পুত্র) পুষ্কল এ নগর প্রতিষ্ঠা করেন এবং
==ধ্বংসাবশেষ==
৬১ নং লাইন:
পরবর্তীকালে খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে পুষ্কলাবতী আকিমিনীয় [[গান্ধার]] রাজ্যের রাজধানী হয়। <ref>Rafi U. Samad, [https://books.google.com/books?id=pNUwBYGYgxsC&pg=PA33 ''The Grandeur of Gandhara: The Ancient Buddhist Civilization of the Swat, Peshawar, Kabul and Indus Valleys.''] Algora Publishing, 2011, p. 32 {{ISBN|0875868592}}</ref> ১৯০২ সালে পুরাতত্ত্ববিদ [[জন মার্শাল]] এখানে প্রথম খননকার্য পরিচালনা করেন। [[মর্টিমার হুইলার]] ১৯৬২ সালে আরও খননের মাধ্যমে বিবিধ আকিমিনীয় ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করেন।
[[হিউয়েন সাঙ]] এর বর্ণনা অনুযায়ী ৬৩০
===পেউকেলা ও শৈখন ধেরি===
৬৯ নং লাইন:
==রামায়ণে পুষ্কলাবতী==
[[রামায়ণ|রামায়ণের]] শেষ অংশ উত্তরখণ্ডের বিভিন্ন অধ্যায়ে (অধ্যায় ১০১, ১১৩-৪১, ২০০) বলা হয়েছে [[রাম]] ও
[https://books.google.com/books?id=k8kGAAAAMAAJ&dq=Pushkalavati+uttarakhanda&focus=searchwithinvolume&q=Pushkalavati+uttarakhanda Gandhara and Its Art Tradition, Ajit Ghose, Mahua Publishing Company, 1978, p. 14]</ref>
|