বরেন্দ্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬ নং লাইন:
==পৌরাণিক বিবরণ==
[[দৈত্যরাজ বলি]]র পত্নী সুদেষ্ণার গর্ভে দীর্ঘতমা মুনির ঔরসে অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ , ওড্র এবং পুন্ড্র নামে পাঁচটি ক্ষেত্রজ পুত্র জন্মায়। তাঁরাতারা প্রত্যেকে স্বনামখ্যাত এক একটি রাজ্য স্থাপন করেন ।<br/>[[মালদহ জেলা]]র অন্তর্গত [[পান্ডুয়া]] নগরের চার পাশের স্থান পুন্ড্রের অধিকারভুক্ত ছিল।তাঁরছিল।তার নাম থেকেই একে পৌন্ড্রদেশ এবং এর রাজধানীকে পৌন্ড্রপট্টন বলা হত।কালক্রমে বরেন্দ্র নামের একজন ক্ষত্রিয় পৌন্ড্র রাজ্য জয় করে এই রাজ্যের নাম বরেন্দ্রভূমি রাখেন, এবং রাজধানী পৌন্ড্রপট্টন থেকে সরিয়ে গৌরবনগরে সংস্থাপিত করেন।<ref name=a>বাঙ্গালার সামাজিক ইতিহাস, দুর্গাচন্দ্র সান্যাল, মডেল পাবলিসিং হাউস, ISBN 81-7616-067-9</ref>
 
==ঐতিহাসিক বিবরণ==
কালক্রমে এই দেশ [[মগধ সাম্রাজ্য]]ের অধীনে ক্ষত্রিয়শূন্য হয়। বৌদ্ধদের প্রাধান্যের সময় পালবংশীয় রাজারা মগধরাজ্যের অধীনে এখানে রাজত্ব করতেন।সেই সময়ে পৌন্ড্রপট্টনের নাম পান্ডুয়া, গৌরবনগরের নাম [[গৌড়]], এবং বরেন্দ্রভূমির নাম বরিন্দা হয়েছিল।
<br/>মদনপাল এই বংশের শেষ রাজা।তাঁররাজা।তার পত্নী মন্ত্রীর সহযোগে বিষপ্রয়োগে স্বামী-হত্যা করেছিলেন।কিন্তু সেনাপতি শূরসেন নামক বৈদ্য সেই দুষ্টা রাণী সহ মন্ত্রীকে বন্দী করে অগ্নিতে দগ্ধ করেন এবং মৃত রাজার কোন সন্তান না থাকায় নিজেই রাজা হন।<br/>তখন থেকে গৌড়ে বৈদ্যরাজ্য (সেন) স্থাপিত হল; কিন্তু বরিন্দার উত্তর ও পূর্বপ্রান্তে তখনও পালবংশীয় কোন কোন রাজার আধিপত্য ছিল। বৈদ্যরাজগণ ক্রমে ক্রমে পালরাজ্য ধ্বংস করে সমস্ত বরিন্দা অধিকার করেছিলেন।<ref name=a/>
 
১৭৬৫ সালে পরবর্তীতে দিওয়ানী প্রাপ্ত ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী কর্তৃক বিভাজিত হয়ে ‘রাজশাহী বিভাগ’ হলে সে সময় সমগ্র বাংলার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল নিয়ে গঠিত আটটি জেলা এই রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। সেগুলি হল ১। দার্জিলিং ২।জলপাইগুড়ি ৩। মালদহ ৪। দিনাজপুর ৫। রংপুর ৬। বগুড়া ৭। পাবনা এবং ৮। বৃহত্তর রাজশাহী জেলা সমূহ ([[রাজশাহী]], [[নাটোর]], [[নওগাঁ]], [[চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা|চাঁপাইনবাবগঞ্জ]]) <ref>আ,কা,ম, যাকারিয়া,(বরেন্দ্র অঞ্চলের ইতিহাস) পৃঃ ৪</ref>