বাংলা একাডেমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎সমালোচনা: ব্যাকরণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬৫ নং লাইন:
 
== সাংগঠনিক কাঠামো ==
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলা একাডেমি একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। একাডেমির কার্যনির্বাহী প্রধান হিসেবে রয়েছেন একজন মহাপরিচালক। এর প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন প্রফেসর [[মযহারুল ইসলাম]], যিনি ২ জুন ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দখ্রিষ্টাব্দ তারিখ থেকে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। বর্তমান মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন [[হাবীবুল্লাহ সিরাজী]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.somoynews.tv/pages/details/139893 |শিরোনাম=বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হলেন হাবীবুল্লাহ সিরাজী |সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-20 |এজেন্সি=সময় টিভি}}</ref> তিনি ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে দায়িত্বগ্রহণ করেন।
 
=== আভ্যন্তরীক কাঠামো ===
৭৯ নং লাইন:
=== গ্রন্থমেলা ===
গ্রন্থমেলায় আগ্রহী কথাসাহিত্যিক ও জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের সাবেক পরিচালক [[সরদার জয়েনউদ্দীন]] আন্তর্জাতিক গ্রন্থবর্ষ উপলক্ষে ১৯৭২ সালে ডিসেম্বর মাসে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে একটি আন্তর্জাতিক গ্রন্থমেলার আয়োজন করেন। সেই থেকেই বাংলা একাডেমিতে বইমেলার সূচনা।<ref name="প্রথম আলো">[http://www.prothomalo.com/art_and_literature/article/136348/%E0%A6%AC%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8_%E0%A6%93_%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8_%E0%A6%86%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87_%E0%A6%AC%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE বইমেলার ইতিহাস ও নতুন আঙ্গিকে বইমেলা]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}, শামসুজ্জামান খান।</ref>
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা একাডেমির একুশের অনুষ্ঠানে কোনো বইমেলা হয়নি। তবে বাংলা একাডেমির দেয়ালের বাইরে স্ট্যান্ডার্ড পাবলিশার্সের রুহুল আমিন নিজামী সোভিয়েত ইউনিয়নের [[প্রগতি প্রকাশন|প্রগতি প্রকাশনী]]<nowiki/>র কিছু বইয়ের পসরা সাজিয়ে বসেন। তাঁরতার দেখাদেখি মুক্তধারা প্রকাশনীর [[চিত্তরঞ্জন সাহা]] এবং বর্ণমিছিলের তাজুল ইসলামও ওভাবেই তাঁদেরতাদের বই নিয়ে বসে যান। ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমির উদ্যোগে একটি বিশাল জাতীয় সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী [[বঙ্গবন্ধু| বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান]] এই মেলার উদ্বোধন করেন। সে উপলক্ষে নিজামী, চিত্তবাবু এবং বর্ণমিছিলসহ সাত-আটজন প্রকাশক একাডেমির ভেতরে পূর্ব দিকের দেয়ালঘেঁষে বই সাজিয়ে বসে যান। সে বছরই প্রথম বাংলা একাডেমির বইয়েরও বিক্রয়কেন্দ্রের বাইরে একটি স্টলে বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়।<ref name="প্রথম আলো"/>
 
=== অমর একুশে গ্রন্থমেলা ===
প্রতি বছর পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে বাংলা একাডেমি একটি জাতীয় বই মেলার আয়োজন করে যা [[অমর একুশে গ্রন্থমেলা]] নামে আখ্যায়িত। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দেরখ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখ বাংলা ভাষার জন্য আত্মোৎসর্গের যে করুণ ঘটনা ঘটে, সেই স্মৃতিকে অম্লান রাখতেই এই মাসে আয়োজিত এই বইমেলার নামকরণ করা হয় "অমর একুশে গ্রন্থমেলা"। ১৯৮৪ সাল থেকে বাংলা একাডেমি আয়োজিত বইমেলাকে [[অমর একুশে গ্রন্থমেলা]] নামকরণ করা হয়।<ref name="প্রথম আলো"/>
 
=== গবেষণা ===
১০৪ নং লাইন:
[[বাংলা একাডেমি পুরস্কার|বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার]] বাংলা ভাষার অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কার। এটি ছাড়াও বাংলা একাডেমি কয়েকটি পুরস্কার প্রদান করে থাকে। এগুলো হল:
* রবীন্দ্র পুরস্কার।
* চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কারঃ - ২০১০ খ্রিস্টাব্দখ্রিষ্টাব্দ থেকে অমর একুশে গ্রন্থমেলা-এর প্রবর্তক [[চিত্তরঞ্জন সাহা|চিত্তরঞ্জন সাহার]] নামে একটি পদক প্রবর্তন করা হয়েছে। পূর্ববর্তী বছরে প্রকাশিত বইয়ের গুণমান বিচারে সেরা বইয়ের জন্য প্রকাশককে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
* [[সরদার জয়েনউদ্দীন]] স্মৃতি পুরস্কারঃ - অমর একুশে গ্রন্থমেলায় স্টল ও অঙ্গসজ্জার জন্য দেয়া হয় 'সরদার জয়েনউদ্দীন স্মৃতি পুরস্কার'।
* [[পলান সরকার]] স্মৃতি পুরস্কারঃ - অমর একুশে গ্রন্থমেলায় সর্বাধিক গ্রন্থ ক্রয়ের জন্য সেরা ক্রেতাকে দেয়া হয় 'পলান সরকার পুরস্কার'।[৪]
১১০ নং লাইন:
 
== বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ==
[[বাংলা একাডেমি পুরস্কার]] ১৯৬০ সালে প্রবর্তন করা হয়। বাংলা সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দখ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিভিন্ন শাখায় বছরে ৯ জনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দখ্রিষ্টাব্দ থেকে বছরে ২ জনকে এই পুরস্কার প্রদানের নিয়ম করা হয়। ২০০৯ খ্রিস্টাব্দখ্রিষ্টাব্দ থেকে চারটি শাখায় পুরস্কার দেয়া শুরু হয়।
 
== স্বীকৃতি ==