মহাসাগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬ নং লাইন:
 
== পরিচিতি ==
প্রচলিতভাবে আমরা বিভিন্ন ধরণেরধরনের মহাসাগরের নাম দেখতে পাই। একসময় বর্তমানকালের মহাসাগরগুলোর আন্তঃসংযোগকৃত লবণাক্ত জলরাশি ‘বৈশ্বিক মহাসাগর’ হিসেবে নির্দেশ করতো। মহাসাগর মূলতঃ একটি। এ ধারণাটি অবিচ্ছেদ্য ও পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত এবং মুক্ত জলরাশির আন্তঃসংযোগে [[মহাসাগরীয়বিদ্যা|মহাসাগরীয়বিদ্যার]] মৌলিক গুরুত্বকেই তুলে ধরে।
[[ভূগোলবিদ|পাশ্চাত্ত্য ভূগোলবিদরা]] তাদের নিজেদের সুবিধার্থে মহাসাগরকে ৫টি অংশে বিভক্ত করেছেন। মহাসাগরীয় বিভাজনসমূহ সংজ্ঞায়িত এবং মূল্যায়িত হয়েছে - মহাদেশ, মাটির স্তর এবং অন্যান্য শর্তাবলীর আলোকে।
সেগুলো হলোঃ-
২০ নং লাইন:
 
== মহাসাগর এবং জীবনধারা ==
[[ভূ-মণ্ডল|ভূ-মণ্ডলে]] মহাসাগরের বিপুল প্রভাব লক্ষ করা যায়। মহাসাগরীয় বাষ্পীভবন যা [[পানিচক্র|পানিচক্রের]] একটি ধাপ, তা অনেক [[বৃষ্টি|বৃষ্টিপাতের]] উৎসস্থল হিসেবে চিহ্নিত তা মহাসাগরীয় [[তাপমাত্রা]] [[জলবায়ু]] ও বাতাসের গতিপথের উপর অনেকাংশেই নির্ভরশীল। এটি ভূ-স্থিত জীবন ও জীবনধারায় বিরাট প্রভাব বিস্তার করে। মহাসাগর গঠনের ৩ বিলিয়ন বছরের মধ্যে ভূ-স্থিত জীবন গড়ে উঠে। [[উপকূল|উপকূলের]] গভীরতা এবং দূরত্ব উভয়ই বিরাটভাবে প্রভাবান্বিত করেছে বলেই সাগর উপকূলীয় এলাকায় প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন ধরণেরধরনের [[গাছ|গাছপালা]] জন্মেছে এবং সংশ্লিষ্ট প্রাণীকূল বসবাস করছে।
 
== দৃষ্টিগ্রাহ্য বিষয়সমূহ ==