হের্মান এমিল ফিশার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৪ নং লাইন:
সুগার রসায়নের উপর ফিসারের গবেষণা অমর কীর্তি স্বরূপ প্রতীয়মান। গ্লুকোসাইড সংক্রান্ত গবেষণা এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্ত্বপূর্ণ।
 
১৮৯৯ থেকে ১৯০৮ সালের মধ্যে প্রোটিন সম্পর্কিত জ্ঞানের জগতে ফিসার ব্যাপক অবদান রাখেন। সে পৃথক পৃথক অ্যামিনো এসিডের বিচ্ছেদ, শনাক্তকরনের ক্ষেত্রে কার্যকর ও বিশ্লেষনিক পদ্ধতি অনুসন্ধান করেছিল। এ কাজ করতে গিয়ে তিনি প্রোলিন ও অক্সিপ্রোলিন নামক দুইটি নতুন ধরণেরধরনের চাক্রিক কাঠামোর অ্যামিনো এসিড আবিষ্কার করেন। তিনি বিভিন্ন অ্যামিনো এসিডসমূহকে একত্র করার জন্য প্রোটিনের সংশ্লেষণ সম্বন্ধে গবেষণা করেছিলেন। তিনি এমন একটি বন্ধন আবিষ্কার করেছিলেন যা প্রোটিনসমূহকে একত্রে শিকল কাঠামোতে যুক্ত করে। এ বন্ধনটির নাম পেপ্‌টাইড বন্ধন। এর মাধ্যমে তিনি পরবর্তিতে ডাই-পেপ্‌টাইড, ট্রাই-পেপ্‌টাইড ও পলি-পেপ্‌টাইড বন্ধন আবিষ্কার করেন। ১৯০১ সালে ফিসার ডাই-পেপ্‌টাইডের গ্লাইসিল-গ্লাইসিন সংশ্লেষণ করতে সমর্থ হন। এই বছরে তিনি দুধের ননীর হাইড্রোলাইসিসের উপর তার গবেষণা প্রকাশ করেন। এই গবেষণা ও এ সংক্রান্ত তার পরবর্তি গবেষণার ফলে [[প্রোটিন|প্রোটিনের]] গঠন আরও ভালভাবে উপলব্ধি করা সম্ভব হল। তার এ গবেষণাই প্রোটিনের উপর পরবর্তি অন্যান্য গবেষণার ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করে।
 
উল্লিখিত গবেষণা ছাড়াও ফিসার এনজাইম ও লাইকেনে উপস্থিত রাসায়নিক পদার্থ সম্পর্কে গবেষণা করেন। চামড়া পাকা করার কাজে ব্যবহৃত ট্যানিনের রাসায়নিক গঠন সম্পর্কেও তিনি গবেষণা করেন। জীবনের শেষভাগে ফিসার চর্বি সম্পর্কেও গবেষণা করেন। ১৮৯০ সালে এনজাইমের পারস্পারিক ক্রিয়া প্রত্যক্ষ করার জন্যে “লক এন্ড কী মডেল” প্রস্তাব করেন, যদিও এ সংক্রান্ত পরবর্তি গবেষণা তার মডেলকে সব এনজাইমের ক্ষেত্রে সমর্থন করেন। সুগার রসায়ন, গ্লুকোজের জৈব সংশ্লেষন,<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | শিরোনাম = Synthese des Traubenzuckers | পাতাসমূহ = 799–805 | প্রথমাংশ = Emil | শেষাংশ = Fischer | ডিওআই = 10.1002/cber.189002301126 | সাময়িকী = Berichte der deutschen chemischen Gesellschaft | বছর = 1890 | খণ্ড = 23}}</ref> পিউরিনের উপর গবেষণার জন্য ফিসার বিখ্যাত হয়ে আছেন।