উসমান ইবন আফফান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:সাহাবা থেকে বিষয়শ্রেণী:পুরুষ সাহাবা-এ স্থানান্তরিত |
|||
২১ নং লাইন:
| house-type = বংশ!
}}
'''উসমান ইবন আফ্ফান''' ('''{{lang|ar|عثمان بن عفان}}''') (c. [[৫৮০]] - [[জুন ১৭]] [[৬৫৬]]) ছিলেন ইসলামের তৃতীয় [[খলিফা]]। [[৬৪৪]] থেকে [[৬৫৬]] খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত খিলাফতে অধিষ্ঠিত ছিলেন। খলিফা হিসেবে তিনি চারজন [[খুলাফায়ে রাশেদিন|খুলাফায়ে রাশিদুনের]] একজন। উসমান [[আস-সাবিকুনাল আওয়ালুন|আস-সাবিকুনাল আওয়ালুনের]] (প্রথম পর্বে ইসলাম গ্রহণকারী) অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও তিনি [[আশারায়ে মুবাশ্শারা]]'র একজন এবং সেই ৬ জন [[সাহাবী|সাহাবীর ]] মধ্যে অন্যতম যাদের উপর মুহাম্মদ (সা.) সন্তুষ্ট ছিলেন।<ref name="ReferenceA">[[আসহাবে রাসূলের জীবনকথা]] - [[মুহাম্মদ আবদুল মা'বুদ]]</ref>।
== জীবনী ==
=== জন্ম ===
উসমানের জন্ম সন ও তারিখ নিয়ে বেশ মতপার্থক্য রয়েছে। অধিকাংশের মতে তার জন্ম [[৫৭৬]] খ্রিষ্টাব্দে অর্থাৎ হস্তীসনের ছয় বছর পর<ref>[[আল-ইসতিয়াব]]</ref>। এ হিসেবে তিনি হযরত মুহাম্মদ (সা.) থেকে ছয় বছরের ছোট। অধিকাংশ বর্ণনামতেই
{{PresentScholar|ডেভিড স্যামুয়েল মার্গোলিউথ|২০তম|অমুসলিম}} লিখেছেন :
{{quote|নবীর থেকে ছয় বছরের ছোট উসমান একজন কাপড়ের ব্যবসায়ী ছিলেন; এছাড়াও তিনি মহাজনের ব্যবসা করতেন, অর্থাৎ বিভিন্ন উদ্যোগে অর্থ বিনিয়োগ করতেন যার লভ্যাংশের অর্ধেক তিনি পেতেন ([[ইবন সা'দ]], iii, ১১১) এবং অর্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে তিনি ছিলেন অতি সূক্ষ্ণ ([[আল-ওয়াকিদি]] ডব্লিউ.২৩১)। <ref name="মার্গোলিউথ">[[আ রিস্টেইটমেন্ট অফ দ্য হিস্টরি অফ ইসলাম অ্যান্ড মুসলিম্স]] - [[Al-Islam.org]] [http://al-islam.org/restatement/57.htm] যা [[মোহাম্মেড অ্যান্ড দ্য রাইস অফ ইসলাম]]-কে নির্দেশ করে, লন্ডন, ১৯৩১)</ref>}}
৩২ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|উসমানের বংশধারা}}
উসমানের কুনিয়া আবু আমর, আবু আবদিল্লাহ, আবু লায়লা।
ইসলাম গ্রহণের পর মুহাম্মদ (সা.)
=== প্রাথমিক জীবন ===
অন্যান্য অনেক [[সাহাবী|সাহাবীর]] মতোই ইসলাম গ্রহণের পূর্বে উসমানের জীবন সম্বন্ধে তেমন কিছু জানা যায় নি। উসমান কুরাইশ বংশের অন্যতম বিখ্যাত [[কোষ্ঠীবিদ্যা]] বিশারদ ছিলেন। কুরাইশদের প্রাচীন ইতিহাস সম্বন্ধে তার অগাধ জ্ঞান ছিল। ইসলাম গ্রহণের পূর্বেও তার এমন বিশেষ কোনো অভ্যাস ছিল না যা ইসলামী নীতিতে ঘৃণিত। যৌবনকালে তিনি অন্যান্য অভিজাত কুরাইশদের মতো ব্যবসায় শুরু করেন। ব্যবসায়ে
{{উসমান}}
{{PresentScholar|ই.এ. বেলায়েভ|২০তম}} লিখেছেন :
৪৪ নং লাইন:
==মক্কায় থাকাকালীন অবস্থায়==
=== ইসলাম গ্রহণ ===
৬১১ সালে তিনি সিরিয়া থেকে
==হিজরতের পর মদীনায় থাকাকালীন অবস্থায়==
৫৯ নং লাইন:
==মৃত্যু ==
‘ওসমান (রা.) যেদিন খলিফা নির্বাচিত হন, সেদিন তিনি সর্বোত্তম ব্যক্তি ছিলেন। আর যখন তাঁকে লোকেরা হত্যা করল, তিনি সেদিন থেকেও উত্তম ছিলেন যেদিন তাঁকে খলিফা বানানো হয়েছিল। ’ রসুলুল্লাহ (সা.) বলে গেছেন, ‘আল্লাহর হিকমত অনুসারে জিননুরাইনের ওপর মতানৈক্য দেখা দেবে এবং লোকেরা তাঁকে শহীদ করবে। অথচ তিনি তখন হকের ওপরই থাকবেন এবং তাঁর বিরোধীরা থাকবে বাতিলের ওপর। ’ শেষ পর্যন্ত মিসর, বসরা ও কুফার বিদ্রোহী গোষ্ঠী একাট্টা হয়ে ৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে মদিনায় সমবেত হয়ে খলিফার পদত্যাগ দাবি করে। হজ উপলক্ষে অধিকাংশ মদিনাবাসী মক্কা গমন করায় তারা এ সময়কেই মোক্ষম সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করে। খলিফা পদত্যাগে অস্বীকৃতি জানালে তারা হত্যার হুমকি দিয়ে
==ইসলামে গুরুত্ব==
|