কেশবচন্দ্র সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tamanna Islam Zinia (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৬ নং লাইন:
== জীবনী ==
=== জন্ম ও বংশপরিচয় ===
কলকাতার এক সম্ভ্রান্ত বৈষ্ণব বংশে কেশবচন্দ্র সেনের জন্ম। তাঁরতার পিতামহ দেওয়ান রামকমল সেন ছিলেন [[এশিয়াটিক সোসাইটি কলকাতা|রয়্যাল এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গলের]] প্রথম ভারতীয় সেক্রেটারি। রামকমলের দ্বিতীয় পুত্র প্যারীমোহন সেন ছিলেন কেশবচন্দ্রের পিতা। প্যারীমোহনের জন্ম হয় [[১৮১৪]] খ্রিস্টাব্দে । সুপুরুষ ও গুণবান প্যারীমোহন ছিলেন মধুর স্বভাব, সূক্ষ্ম রুচি ও শিল্পীভাবাপন্ন। [[১৮৪৮]] খ্রিস্টাব্দে মাত্র চৌত্রিশ বছর বয়সেই তাঁরতার মৃত্যু হয়। কেশবচন্দ্রের মা ছিলেন সরলা সুন্দরী দেবী। তিনিও পরম রূপবতী ও মহীয়সী নারী ছিলেন। বালক কেশবচন্দ্রের চরিত্রগঠনে তাঁরতার প্রভাব ছিল সর্বাধিক। <ref name="ReferenceA"/>
=== শৈশব ও কৈশোর ===
=== যৌবন ===
=== নববিধান প্রতিষ্ঠা ও ধর্মপ্রচার ===
=== শেষজীবন ও মৃত্যু ===
৮ জানুয়ারি ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দে মাত্র পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সেই তাঁরতার মৃত্যু হয়।
== ইংল্যান্ড ভ্রমণ ==
কেশবচন্দ্র ১৮৭০ সালে ইংল্যান্ডে গমন করেন এবং সেখানে তিনি ৬ মাস অবস্থান করেন । ইংল্যান্ডে অবস্থানকালে তিনি রানী ভিক্টোরিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করার অনুমতি লাভ করেন ।
 
== দর্শনচিন্তা ==
কেশবচন্দ্রের রাজনৈতিক মতাদর্শের মধ্যে ইংরেজ বিদ্বেষের ভাব লক্ষিত না হলেও, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও সামাজিক ন্যায়ের পক্ষে তাঁরতার দৃপ্ত ভাষণগুলি স্বাধীনতা আন্দোলনের অব্যবহিত পূর্বযুগে ভারতের জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। তর্কযুদ্ধে ইউরোপীয় মিশনারিদের পরাস্ত করে ভারতের ধর্ম, সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিষয়ে তাঁদের ছড়ানো কুৎসার সমুচিৎ জবাব দেন। [[রামকৃষ্ণ পরমহংস|শ্রীরামকৃষ্ণের]] বিশেষ স্নেহধন্য কেশবচন্দ্র [[ভারতবর্ষ]] ও [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডের]] নানা স্থানে ধর্মপ্রচার করেন এবং তাঁরতার বাগ্মীতায় সেকালের প্রগতিপন্থী শিক্ষিত ভারতবাসীর মনে অভূতপূর্ব আলোড়ন সৃষ্টি হয়।<ref name="ReferenceA"/>
== সাংবাদিকতা ও সাহিত্যরচনা ==
== সমাজ সংস্কার ==
ব্রহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র হিন্দুসমাজের বর্ণপ্রথা বিলোপ, বিধবা বিবাহের প্রবর্তন ও স্ত্রীশিক্ষার উন্নতিসাধন প্রভৃতি প্রগতিশীল চিন্তাভাবনার সমর্থক ছিলেন। তিনি হিন্দুসমাজের থেকে ব্রাহ্মসমাজের স্বাতন্ত্রবিধানেও বিশেষ যত্নবান ছিলেন। [[দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর|মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] সঙ্গে তাঁরতার বৈপ্লবিক চিন্তাভাবনারগুলির বিরোধ বাধলে তিনি ও তাঁরতার অনুগামীরা ভারতবর্ষীয় ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন। পরে তাঁরতার কন্যা সুনীতি দেবীর বিবাহকালে ব্রাহ্মপ্রথা লঙ্ঘিত হলে, কয়েকজন অনুগামী ভারতবর্ষীয় ব্রাহ্মসমাজ ত্যাগ করে সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর কেশবচন্দ্র বিভিন্ন ধর্মমতের সমন্বয়ে নববিধান ব্রাহ্মসমাজের সূচনা করেন ও অবশিষ্ট জীবন ধর্মাচরণেই অতিবাহিত করেন।
== কেশবচন্দ্র ও বাংলার নবজাগরণ ==
== সমালোচনা ও মূল্যায়ন ==