বিশাখাপত্তনম বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৫ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
উনিশ শতকে [[সেন্ট্রাল প্রভিন্সেস|মধ্য প্রদেশে]] প্রবেশের জন্য পূর্ব উপকূলে একটি বন্দর নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়, বিশাখাপত্তনমে একটি বন্দর নির্মাণের জন্য ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল্টির কর্নেল এইচ কার্টরাইট রিডের প্রস্তাব সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয় [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] পরে। মধ্য প্রদেশগুলি থেকে ম্যাঙ্গানিজ আকরিক রফতানির সুবিধার্থে ইনার হারবারটি [[বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে]] ১৯২৭ এবং ১৯৩৩ সালের মধ্যে তৈরি করে। ১৯৩৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর লর্ড উইলিংডন ₹৩৭৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই বন্দরটির উদ্বোধন করেন।<ref [৫]name="vizagport">{{cite web|title=Port of Visakhapatnam - History|url=http://www.vizagport.com/AboutUs/History.aspx|accessdate=22 November 2012}}</ref> এটি ভারত স্বাধীনতার আগে প্রধান বন্দর গুলির মধ্যে একটি ছিল।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম= VISAKHAPATNAM PORT TRUST- HISTORY |ইউআরএল= http://www.vizagport.com/Aboutus/History.aspx |সংগ্রহের-তারিখ= ২৭ অক্টোবর ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20121111025637/http://www.vizagport.com/AboutUs/History.aspx |আর্কাইভের-তারিখ= ১১ নভেম্বর ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল= হ্যাঁ }}</ref>
 
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] সময় বন্দরের সামরিক তাৎপর্য বৃদ্ধি পায়। ভারতের স্বাধীনতার পরে বন্দরটি বিভিন্ন পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় সম্প্রসারিত হয়। সময়ের সাথে সাথে বন্দরটি, ৩ বার্থ দ্বারা বার্ষিকভাবে ১.৩ লক্ষ টন পণ্য পরিচালিত বন্দর থেকে ২৪ টি বার্থ এবং বার্ষিকভাবে ৬৫ মিলিয়ন টন পণ্য পরিচালিত বন্দরে সম্প্রসারিত হয়। ১৯৬৪ সালে ''প্রধান বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন, ১৯৬৩''-এর অধীনে বন্দরটি একটি প্রধান বন্দর হিসাবে অবহিত করা হয়। এই আইনের অধীনে বন্দরটি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে '''বিশাখাপত্তনম বন্দর কর্তৃপক্ষ'''-এর কাছে।[5]<ref name="vizagport"/>
 
==পোতাশ্রয়==