বিষ্ণু দে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১২ নং লাইন:
}}
 
'''বিষ্ণু দে''' ([[১৮ জুলাই]] [[১৯০৯]] - [[৩ ডিসেম্বর]] [[১৯৮২]]) একজন বিখ্যাত [[বাঙালি]] কবি লেখক এবং [[চলচ্চিত্র]] সমালোচক। তিনি [[১৯৭১]] সালে তাঁরতার [[স্মৃতি সত্তা ভবিষ্যৎ]] বইটির জন্য ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার|জ্ঞানপীঠ]] লাভ করেন।
 
== শিক্ষা এবং পেশাগত জীবন ==
১৮ নং লাইন:
 
== সাহিত্যকীর্তি ==
[[১৯২৩]] সালে ''[[কল্লোল (পত্রিকা)|কল্লোল]]'' পত্রিকা প্রকাশের মাধ্যমে যে সাহিত্য আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল কবি বিষ্ণু দে তার একজন দিশারী। রবীন্দ্রোত্তর বাংলা কবিতায় তার অবদান বাংলা সাহিত্যে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান অধিকার করে। [[১৯৩০]] সালে কল্লোলের প্রকাশনা বন্ধ হলে তিনি [[সুধীন্দ্রনাথ দত্ত|সুধীন্দ্রনাথ দত্তের]] [[পরিচয় (পত্রিকা)|পরিচয়]] পত্রিকায় যোগদান করেন এবং সেখানে একজন সম্পাদক হিসাবে [[১৯৪৭]] সাল পর্যন্ত কাজ করেন। [[১৯৪৮]] সালে চঞ্চল কুমার চট্টোপাধ্যায়ের সহায়তায় তিনি ''সাহিত্য পত্র'' প্রকাশ করেন। তিনি ''নিরুক্তা'' নামের একটি পত্রিকাও সম্পাদনা করেছিলেন। তার কবিতার মূল উপজীব্য হল মানুষ, তার সংগ্রাম ও রাজনীতি, সেখানে সমকালীন জীবনের, দেশ ও কালের, রাজনীতি ও সমাজের প্রতিধ্বনি। প্রথমদিকে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের দুই সংস্কৃতিরই প্রভাব পড়েছে তার লেখায়। দেশীয় পুরাণ, ইতিহাস, দর্শন, শিল্পসাহিত্য থেকে ইউরোপীয় ক্লাসিক ও আধুনিক শিল্প সাহিত্যের প্রভাব এবং পরে দুই বিশ্বযুদ্ধের মাঝখানের সময়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, দাঙ্গা, তেভাগা-আন্দোলন ইত্যাদি থেকে শুরু করে স্বাধীনতার পরের ঘটনাবহুল জীবন ও আন্দোলন তাঁরতার কবিতায় সরাসরি ছায়া ফেলেছে।
 
তিনি বামপন্থী দর্শন দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন। এছাড়া কবি [[টি এস এলিয়ট|টি এস এলিয়টের]] রচনাশৈলী এবং ভাবনা দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। তিনি ''ছড়ানো এই জীবন'' নামে একটি আত্মজীবনী লিখেছিলেন। এছাড়াও অনুবাদের কাজ করেছেন। তার অনুবাদ গ্রন্থের মধ্যে আছে এলিয়ট, পল অ্যালুয়ার ও মাও-ৎ-সেতুঙের কবিতা।
২৪ নং লাইন:
বিষ্ণু দে'র সঙ্গে শিল্পকলা বিশেষজ্ঞ শাহেদ সোহরাওয়ার্দী ও শিল্পী [[যামিনী রায়|যামিনী রায়ের]] বন্ধুত্ব ছিল। তিনি অঙ্কন শিল্পের উপর কিছু বই রচনা করেন, যেমন ''আর্ট অফ যামিনী রয়''(সহযোগে) ''দ্য পেন্টিংস অফ রবীন্দ্রনাথ টেগোর'' (১৯৫৮) এবং ''ইন্ডিয়া অ্যান্ড মডার্ন আর্ট'' (১৯৫৯)। তিনি ক্যালকাটা গ্রুপ সেন্টার, সোভিয়েত ফ্রেন্ডশিপ অ্যাসোসিয়েশন, প্রগতি লেখক শিল্পী সংঘ, ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার অ্যাসোসিয়েসন, [[ভারতীয় গণনাট্য সংঘ]] প্রভৃতি সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি ছবিও আঁকতেন।
 
সাহিত্যে তাঁরতার অবদানের জন্য তিনি [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার]], [[নেহরু স্মৃতি পুরস্কার]], এবং [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার]] লাভ করেছিলেন। এছাড়া তিনি ''সোভিয়েত ল্যান্ড অ্যাওয়ার্ড'' পান।
 
== রচিত বই ==