মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তার সাহিত্যকর্ম যোগ ও পুরস্কার প্রাপ্তির যোগ।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫ নং লাইন:
 
== প্রাথমিক জীবনী ==
তাঁরতার জন্ম : [[২ মার্চ]], [[১৮৯৮]] খ্রিস্টাব্দ। জন্মস্থান : ঘোড়াশাল গ্রাম, [[শাহজাদপুর]], [[সিরাজগঞ্জ]]। [[কবিরাজি চিকিৎসা|কবিরাজি চিকিৎসক]] হাজী আজম আলী তার পিতা। স্ত্রী জোবেদা খাতুন। ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে শাহজাদপুর হাইস্কুল থেকে প্রথম বিভাগে [[ম্যাট্রিক]] পাস করেন। অতঃপর [[রাজশাহী কলেজ|রাজশাহী কলেজে]] ভর্তি হয়ে ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম বিভাগে [[আই,এ]] পাশ করেন। তিনি ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে [[দর্শন শাস্ত্র|দর্শনে]] অনার্সসহ দ্বিতীয় বিভাগে [[ব্যাচেলর অব আর্টস|বি,এ]] পাস করেন। [[কলকাতা]] [[প্রেসিডেন্সি কলেজ]] থেকে দর্শন শাস্ত্রে দ্বিতীয় শ্রেণিতে [[মাস্টার অব আর্টস|এম,এ]] ডিগ্রি লাভ ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দে। ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[আইনশাস্ত্র|আইনশাস্ত্রে]] ডিগ্রি লাভ করেন।
 
== কর্মজীবন ==
১৩ নং লাইন:
 
== সাহিত্যচর্চা ==
সরকারী চাকুরীতে নিয়োজিত থাকলেও তিনি একজন সৃজনশীল গদ্যশিল্পী। বাংলা ভাষায় দার্শনিক ও চিন্তামূলক প্রবন্ধ রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন। ''পারস্য প্রতিভা'' (প্রথম খণ্ড ১৯২৪ ও দ্বিতীয় খণ্ড ১৯৩২) এবং ''মানুষের ধর্ম'' (১৯৩৪) তাঁরতার বিখ্যাত গদ্যগ্রন্থ। পারস্য প্রতিভায় ইরানের খ্যাতনামা কবিদের জীবনী ও তাদের সাহিত্যকর্ম, ফার্সি সাহিত্যের প্রেক্ষাপট, সুফিমত ও বেদান্ত দর্শন এবং মানুষের ধর্মে জগৎ ও জীবন, ইহলোক ও পরলোক, জড়প্রকৃতি ও মনোজগৎ, জীবনপ্রবাহ ও আত্মা ইত্যাদি দুরূহ তত্ত্ব ক্লাসিক্যাল বাংলা গদ্যে উপস্খাপিত করে গেছেন। তাঁরতার বিরচিত অপরাপর গ্রন্থ : ''কারবালা ও ইমাম বংশের ইতিবৃত্ত'' (১৯৫৭), ''নবীগৃহ সংবাদ'' (১৯৬০), ''নয়া জাতির স্রষ্টা হজরত মোহাম্মদ'' (১৯৬৩), ''হজরত ওসমান'' (১৯৬৯), ''বাংলা সাহিত্যে মুসলিম ধারা'' (১৯৬৯)। প্রবন্ধে [[বাংলা একাডেমী পুরস্কার]] (১৯৬০) এবং নয়াজাতির স্রষ্টা হজরত মোহাম্মদ গ্রন্থের জন্য [[দাউদ পুরস্কার]] (১৯৬৩) লাভ করেন। পাকিস্তান সরকার কর্তৃক "সিতারা-ই-ইমতিয়াজ" উপাধিতে ভূষিত (১৯৬২) হন ও "প্রেসিডেন্ট পারফরমেন্স অ্যাওয়ার্ড" পদক লাভ (১৯৭০) করেন।
 
== মৃত্যু ==