অং সান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৪ নং লাইন:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মায়ানমারে জাপানি বিমান হামলা চলাকালীন সময়ে অং সান মায়ানমারের প্রতিরক্ষামন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৪৫ সালে তিনি মায়ানমারের জাতীয় সেনাবাহিনীর কমান্ডার নিযুক্ত হন এবং মিত্রবাহিনীর সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেন। ১৯৪৭ সালে মায়ানমারের আইনসভার নির্বাচনে AFPL নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে এবং দলটি মায়ানমারের পূর্ণ স্বাধীনতার ডাক দেয়। অং সান তখন মায়ানমারের অস্থায়ী সরকারের প্রধান ছিলেন।
১৯৪৭ সালের ১৯শে জুলাই মায়ানমারের স্বাধীনতা-চুক্তি স্বাক্ষরের মাত্র ছয় মাস আগে আততায়ীর গুলিতে অং সান ও
অং সান নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়িনী [[অং সান সু কি]]-র পিতা।
== প্রাথমিক জীবন ==
১৯১৩ সালে কেন্দ্রীয় বার্মার মাগওয়ে জেলার নাতমাউক শহরে আইনজীবী উ ফা এবং
== স্বাধীনতা সংগ্রাম ==
অং সান ১৯৩৩ সালে ইয়াংগুন বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন এবং শীঘ্রই একজন ছাত্র নেতায় পরিণত হন। তিনি ইয়াংগুন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের কার্যনির্বাহী সভায় নির্বাচিত হন এবং তাদের ম্যাগাজিন ''ওয়ে''-র সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। <ref name="ms"/>
১৯৩৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অং সানের সম্পাদিত পত্রিকায় বেনামে একটি নিবন্ধ ছাপা হয়, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রবীণ কর্মচারীর সমালোচনা করা হয়। অং সান লেখকের নাম উন্মোচন করতে অস্বীকৃতি জানালে
১৯৩৮ সালে অং সান ইংরেজি সাহিত্য, আধুনিক ইতিহাস ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন ও আইন স্কুলে ভর্তি হন। ১৯৩৮-এর অক্টোবরে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে তিনি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে পুরোমাত্রায় জড়িয়ে পড়েন। এই পর্যায়ে তিনি ছিলেন ব্রিটিশ ও উপনিবেশবাদের ঘোর বিরোধী। ১৯৪০ সালের অগাস্ট পর্যন্ত তিনি দেশব্যাপী অনেকগুলি ধর্মঘট সংগঠন করেন যেগুলি Htaung thoun ya byei ayeidawbon (বা ১৩০০ সালের বিপ্লব, বর্মী পঞ্জিকা অনুসারে) নামে পরিচিত ছিল।
|