মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎তথ্যসূত্র: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Mahendranathgupta.jpg| thumb | মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত, শ্রীরামকৃষ্ণের গৃহী শিষ্য ও ''[[শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত]]'' গ্রন্থের প্রণেতা]]
'''মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত''' অন্যনাম '''শ্রীম''' (জন্ম: [[১৪ জুলাই]] [[১৮৫৪]] - মৃত্যু: [[৪ জুন]] [[১৯৩২]]) একজন জীবনীকার । তাঁরতার জীবনের শ্রেষ্ঠ কীর্তি [[শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত]] রচনা। [[১৮৮২]] খ্রিস্টাব্দ থেকে [[১৮৮৬]] খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত [[শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস|শ্রীরামকৃষ্ণদেবের]] জীবনের শেষ চার বছরে পঞ্চাশটির মত দেখা সাক্ষাতের নিপুন বিবরণ তিনি যত্নসহকারে তাঁরতার ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। যা পরে বই আকারে [[শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত]] নামে প্রকাশিত হয়ে অসাধারণ খ্যাতি এবং জনপ্রিয়তা লাভ করে। এই গ্রন্থের মাধ্যমে তিনি সংসারে থেকেও শ্রীরামকৃষ্ণদেবের বাণী প্রচার করে গেছেন।<ref name="সংসদ"/>
 
==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত [[কলকাতা|কলকাতার]] বিখ্যাত [[বৈদ্য]] পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তাঁরতার পিতার নাম [[মধুসূদন গুপ্ত]]। তিনি হেয়ার স্কুল এবং প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র ছিলেন। তিনি এন্ট্রান্স পরীক্ষায় দ্বিতীয়, এফ.এ পরীক্ষায় পঞ্চম এবং বি.এ পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান লাভ করেছিলেন।<ref name="সংসদ"/>
 
==কর্মজীবন==
তিনি যশোহরে নড়াইল স্কুলে, কলকাতার সিটি, রিপন, মেট্রোপলিটন, এরিয়ান, ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, মডেল প্রভৃতি স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। রিপন, সিটি এবং মেট্রোপলিটন কলেজে তিনি [[ইংরেজি]], [[অর্থনীতি]], [[মনোবিজ্ঞান]] ও [[ইতিহাস]] পড়াতেন। শ্রীরামকৃষ্ণদেবের সঙ্গে সাক্ষাতের সময়ে তিনি বিদ্যাসাগরের শ্যামপুকুর ব্রাঞ্চ স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। জীবনের শেষ পাঁচ বছর ঝামাপুকুর মর্টন ইন্সটিটিউশন (বর্তমানে আমহার্স্ট স্ট্রীটের হিন্দু অ্যাকাডেমি) কিনে তার অধ্যক্ষ এবং পরিচালক হন। মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত ''মাস্টার মশায়'' নামে বেশি পরিচিত ছিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণদেবের সন্ন্যাসী শিষ্যদের কেউ কেউ তাঁরতার শিষ্য এবং তাঁরতার ছাত্ররা অনেকে পরে রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের সন্ন্যাসী হয়েছিলেন। অনেকে তাঁকেতাকে তাই ''ছেলে ধরা মাস্টার'' আখ্যা দিয়েছিলেন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৫৫৮, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==