নাজিউর রহমান মঞ্জুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৭ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
জনাব মঞ্জুর বাংলাদেশ বাণিজ্য সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি ছিলেন এবং তাঁরতার নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কমার্স ফ্যাক্যাল্টি প্রতিষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৯নং সেক্টরে তিনি সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন এবং ভোলাতে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। নাজিউর রহমান ১৯৬৯ সালের গণ-আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। জনাব নাজির রহমান মঞ্জুর ব্যক্তিগত জীবনে একজন বিশিষ্ট শিল্পপতি। তিনি ব্যবসায়ী কাজে ২৬টিরও অধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। তিনি রাষ্ট্রপতি এরশাদের ১৮ দফা বাস্তবায়ন পরিষদের ৫ সদস্য বিশিষ্ট জাতীয় পরিষদের একজন অন্যতম সদস্য ছিলেন এবং খুলনা বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি ১৮ দফা বাস্তবায়ন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক নিযুক্ত হন, যে কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। অসীম সাংগঠনিক ক্ষমতার অধিকারী নাজিউর রহমান বিভিন্ন সময়ে জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি জনদলেরও সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। তিনি এরশাদ সরকারের স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বরত ছিলেন।
 
মঞ্জুর ১৯৮৬ সালে ভোলা-১ আসন থেকে জাতয়ি পার্টির মনোনয়নে বিপুল ভোটাধিক্যে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি সদস্য সমাপ্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসন থেকে পুণরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজসেবী নাজিউর রহমান নিজের উদ্যোগে ভোলাতে ১টি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ৪টি হাই স্কুল, ৮টি মাদ্রাসা এবং ১টি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন।