মাহমুদুল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ei holo ovik (আলোচনা | অবদান)
→‎সাহিত্যজীবন: Fixed typo, Added links
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৬ নং লাইন:
}}
 
'''মাহমুদুল হক''' ([[১৯৪০|ডিসেম্বর ১৬, ১৯৪০]] - [[জুলাই ২১]], [[২০০৮]]) একজন [[বাংলাদেশি]] লেখক। তাঁকেতাকে বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান কথাশিল্পী বলা হয়ে থাকে। তাঁরতার লেখনশৈলী ও শব্দচয়নের মুনশিয়ানা চমকপ্রদ।
 
==প্রাথমিক জীবন==
মাহমুদুল হক ১৯৪০ সালে [[ভারত]]ের [[পশ্চিমবঙ্গ]]ের [[বারাসাত]]ে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁরতার পিতার নাম সিরাজুল ইসলাম, মায়ের নাম মাহমুদা বেগম। ১৯৪৭ এর দেশভাগের সময় পর পিতা সরকারের উচ্চপদে চাকরিসূত্রে পূর্ব পাকিস্তানে যোগদান করেন এবং বেশ পরে তিনি পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে ১৯৫১ সালে আজিমপুরে বসবাস শুরু করেন। তিনি ছয় ভাই চার বোনের মধ্যে চতুর্থ ছিলেন।{{citation needed| date August=2019}}
 
==শিক্ষা ও পেশাগত জীবন==
মাহমুদুল হকের পড়ালেখার হাতেখড়ি হয়েছিল বারাসাতের কালীকৃষ্ণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১৯৫২ সালে [[ঢাকা]]র লালবাগের ওয়েস্ট এন্ড স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিলেন। [[রাতকানা]] রোগের কারণে মাঝখানে কিছুদিন তিনি পড়ালেখায় বিরতি দেন। পরে তিনি ১৯৫৮ সালে [[ম্যাট্রিকুলেশন]] পাস করেন। পরে তিনি জগন্নাথ কলেজে (বর্তমান [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়]]) ভর্তি হলেও পড়ালেখার চেয়ে আড্ডাবাজিতে মগ্ন হয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখার ইতি ঘটান। [[দৈনিক সংবাদ]] পত্রিকার অনুবাদক হিসেবে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। কিন্তু তিন মাসের মাথায় চাকরি ছেড়ে দিয়ে তিনি প্রথমে মনোহারি, পরে জুয়েলারি ব্যবসার সাথে যুক্ত হন। পরে অবশ্য মীজানুর রহমান এবং প্রতাপউদ্দিনের সাথে মিলি ‘গাঙচিল প্রেস’ প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৬৭ সালে; কিন্তু এ ব্যবসাও তাঁরতার টেকে নি।
 
==সাহিত্যজীবন==
মাহমুদুল হকের শিক্ষক ছিলেন কথাশিল্পী [[শহীদ সাবের]]। তাঁরতার প্রত্যক্ষ প্রেরণায় তিনি সাহিত্যের সাথে যুক্ত হন এবং প্রথমে ‘অগ্রগামী’ নামে একটি সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ করেন। পত্রিকাটির মাত্র ৩টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছিল। মাহমুদুল হক যখন সপ্তম শ্রেণির ছাত্র তখন ‘রেড হর্নেট’ (১৯৫৪) ডিটেকটিভ উপন্যাস রচনা করেন। এ সময় তিনি ‘অরণ্য বাসর’ ও ‘আমি সম্রাট’ নামি দুটি রোমাঞ্চধর্মী উপন্যাসও লিখেছিলেন। তবে তিনি ১৯৮৪ সালের পর আর লেখালেখি করেন নি।<ref>চন্দন আনোয়ার সম্পাদিত, গল্পকথা (গল্প ও গল্পভাষ্যের কাগজ), ৪র্থ বর্ষ : ৫ সংখ্যা [মাহমুদুল হক সংখ্যা], রাজশাহী (২০১৪); পৃ .৩০০</ref>
 
==সাহিত্যকর্ম==