বব এপলইয়ার্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
টেম্পলেট সংযুক্তি! |
|||
৫৩ নং লাইন:
== প্রারম্ভিক জীবন ==
[[যক্ষ্মা]] রোগে আক্রান্ত হওয়ায় তরুণ ক্রিকেটার এপলইয়ার্ডকে এগারো মাস [[হাসপাতাল|হাসপাতালে]] কাটাতে হয়। হাসপাতালে থাকা অবস্থায় [[ক্রিকেট বল]] বিছানার চাদরের তলায় রেখে নাড়াচড়া করে
ইয়র্কশায়ারের স্থানীয় ক্রিকেট ক্লাবে সফলতা পাবার পর ২৬ বছর বয়সে ১৯৫০ সালে কাউন্টি ক্রিকেটে দলের পক্ষে তিন খেলায় অংশ নেন। [[সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|সারে]] ও [[Gloucestershire County Cricket Club|গ্লুচেস্টারশায়ারের]] বিপক্ষে [[কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের]] খেলায় ছয় উইকেট দখল করেন। ১৯৫১ সালে [[Alec Coxon|অ্যালেক্স কক্সনের]] লীগ ক্রিকেটে চলে যাওয়া ও [[ব্রায়ান ক্লোজ|ব্রায়ান ক্লোজের]] সামরিক বাহিনীর চাকুরীতে যোগদানের কারণে ইয়র্কশায়ার দল সাধারণমানের পর্যায়ে চলে যাবার আশঙ্কা থাকলেও এপলইয়ার্ডের বোলিং দলকে আশার বাণী শোনায়। চার বছরের মধ্যেই তিনি
২০১৩ সাল পর্যন্ত ইয়র্কশায়ারের পক্ষে এক মৌসুমে [[জর্জ ম্যাকাউলি]], [[উইলফ্রেড রোডস]], [[জর্জ হার্স্ট]] ও বব এপলইয়ার্ড ২০০ উইকেট লাভের মাইলফলক স্পর্শ করতে পেরেছিলেন।<ref name="P166">Pope, p. 166.</ref>
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৫০-এর দশকে অন্যতম সেরা ইংরেজ বোলার ছিলেন তিনি। বিংশ শতকে ইংল্যান্ডের ইতিহাসে তাদের সেরা বোলিং আক্রমণ সূচীত হয়। কিন্তু ১৯৫১ মৌসুমে আঘাতপ্রাপ্তি ও অসুস্থতার কারণে
১৯৫২ সালে একটিমাত্র খেলায় অংশগ্রহণের পর শারীরিক অসুস্থতার কারণে পুরো বছরসহ ১৯৫৩ সালে মাঠের বাইরে অবস্থান করেন। কিন্তু ১৯৫৪ সালের শুরুতে
এ প্রসঙ্গে উইজডেন লিখেছে: ‘ইন-সুইঙ্গার, অফ-স্পিনার ও লেগ-কাটারে ভরপুর ছিল তাঁর বোলিং। এরফলে তিনি বলকে প্রয়োজনমাফিক ফ্লাইট ও পেস প্রদানে সক্ষমতার পরিচয় বহন করেছেন।’ এরই ধারাবাহিকতায় [[লেন হাটন|হাটনের]] [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্বে]] [[জিম লেকার|জিম লেকারকে]] পাশ কাটিয়ে [[English cricket team in Australia in 1954–55|১৯৫৪-৫৫]] মৌসুমে অ্যাশেজ সফরের জন্য মনোনীত হন তিনি। অ্যাডিলেডে অনুষ্ঠিত [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত চতুর্থ টেস্টে প্রচণ্ড গরমে তিনি দারুণভাবে
== সম্মাননা ==
৭১ নং লাইন:
== অবসর ==
ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেয়ার পর ব্যবসায়ে সফলতা লাভ করেন তিনি। এছাড়াও ব্রাডফোর্ডে একটি ক্রিকেট স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। তরুণ ক্রিকেটারদের মানোন্নয়নে স্যার লিওনার্ড হাটন ফাউন্ডেশন স্কিমের আওতায় এক মিলিয়নেরও অধিক পাউন্ড-স্টার্লিং সংগ্রহ করেন। নিজ আত্মজীবনী থেকে সংগৃহীত অর্থও এতে তিনি দান করেন। উত্তর ইয়র্কশায়ারের হারোগেট এলাকয় নিজ গৃহে ৯০ বছর বয়সে
== তথ্যসূত্র ==
৯০ নং লাইন:
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:এপলইয়ার্ড, বব}}▼
▲{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:এপলইয়ার্ড, বব}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২৪-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৫-এ মৃত্যু]]
|