রশীদ লতিফ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ অপ্রয়োজনীয় বিষয়শ্রেণী বাদ |
|||
৯০ নং লাইন:
করাচীতে জন্মগ্রহণকারী রশীদ লতিফ নেড ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে [[সাঈদ আনোয়ার|সাঈদ আনোয়ারের]] সাথে একযোগে বিএসসি ডিগ্রীধারী হন।
২০০৫ সালের পর থেকে ঘরোয়া কোন প্রথম-শ্রেণীর খেলায়
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩৭ টেস্ট ও ১৬৬টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। এছাড়াও, ২০০৩ সালে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন তিনি।<ref name="cricinfo.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricinfo.com/pakistan/content/current/story/477026.html |শিরোনাম=Pakistan news: Latif resigns as PCB wicketkeeping coach | Pakistan Cricket News | ESPN Cricinfo |প্রকাশক=Cricinfo.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=27 March 2011}}</ref>
[[১৯৯২ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৯২]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর থেকে পাকিস্তান দলের পক্ষ খেলতে শুরু করেন। ৬ আগস্ট, ১৯৯২ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে রশীদ লতিফের। প্রথম খেলাতেই ৫০ রানের ইনিংস খেলে দল নির্বাচকমণ্ডলীকে সন্তুষ্ট করতে সমর্থ হন। তবে, আরেক পাকিস্তানী উইকেট-রক্ষক [[মঈন খান|মঈন খানের]] কারণে
খেলোয়াড়ী জীবনে
== অধিনায়কত্ব লাভ ==
২০০১ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের বাইরে অবস্থান করতে হয়
== অবসর ==
এপ্রিল, ২০০৬ সালে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট]] থেকে অবসর নেন রশীদ লতিফ। এরপর একই মাসে পাকিস্তানের জ্যেষ্ঠ ক্রিকেটারদের সাথে নিয়ে পেশাদারী ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়া খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে গঠিত ভারতীয় দলের বিপক্ষে কয়েকটি খেলায় অংশ নেন।
আফগানিস্তান দলের ব্যাটিং কোচের দায়িত্বে থেকে বেশ পরিচিতি পান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://uk.eurosport.yahoo.com/27072010/28/latif-arrives-kabul-ahead-coaching-stint.html |সংগ্রহের-তারিখ=5 August 2010 }}{{dead link|date=May 2016|bot=medic}}{{cbignore|bot=medic}}</ref> লতিফ মনে করেন যে, আফগান খেলোয়াড়েরা
জুলাই, ২০১০ সালে বছরের শেষদিকে পাকিস্তান-আফগানিস্তানের মধ্যকার ক্রিকেট সিরিজ আয়োজনের প্রস্তাবক ছিলেন তিনি যা পাকিস্তানকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ফিরে আসতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://thenews.jang.com.pk/daily_detail.asp?id=254805 |সংগ্রহের-তারিখ=5 August 2010 }}{{dead link|date=May 2016|bot=medic}}{{cbignore|bot=medic}}</ref> [[কামরান আকমল]] সম্পর্কে মন্তব্য করেন যে, উইকেট-রক্ষক হিসেবে তিনি ওজন বৃদ্ধি করে নিজেকে দূর্বলমানের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন ও ক্রিকেটার হিসেবে তার উপর চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরামর্শ দেন যে, যখন তারা এ ধরনের সমস্যায় জড়িয়ে পড়বে তখন তারা যেন বিশ্রাম নেয় ও দূর্বলমানের উইকেট-রক্ষণ থেকে তুলনামূলকভাবে ভালো ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনে সক্ষম হবে। কেননা, দূর্বল উইকেট-রক্ষণের পাশাপাশি ব্যাটসম্যান হিসেবেও নিজস্ব আস্থা হারাবে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://cricketnext.in.com/news/kamran-needs-to-take-a-break-latif/49673-13.html |শিরোনাম=Kamran needs to take a break: Latif – News – Cricket Next |প্রকাশক=Cricketnext.in.com |তারিখ=4 August 2010 |সংগ্রহের-তারিখ=27 March 2011}}</ref>
আগস্ট, ২০১০ সালে বোর্ডের ক্রমাগত খবরদারিত্বের কারণে আফগানিস্তানের তৎকালীন কোচ কবির খান পদত্যাগ করেন। ঐ সময়ের ব্যাটিং কোচ রশীদ লতিফকে
লতিফের পরিচালনায় আফগান দল আইসিসি আন্তর্মহাদেশীয় কাপে কেনিয়ার বিপক্ষে ১৬২ রানের জয় দিয়ে শুরু করে। তবে, প্রথম ওডিআইয়ে ৯২ রানে জয় পায় কেনিয়া দল। তবে, পরবর্তী ওডিআইয়ে [[আসগর স্তানিকজাই]] ও [[মোহাম্মাদ শেহজাদ|মোহাম্মাদ শেহজাদের]] কল্যাণে ৬ উইকেটে হারিয়েছিল। ২০১০ সালের এশিয়ান গেমসের সেমি-ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে বেশ চমক সৃষ্টি করে। ২২ রানে জয় পায় ও বাংলাদেশের সাথে চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হয়।<ref>[http://tribune.com.pk/story/81802/glory-days-are-back-in-hockey-and-squash/Afghanistan upset Pakistan in cricket at 2010 Asian Games]</ref> চূড়ান্ত খেলায় পরাজিত হলেও দ্বিতীয় স্থান অধিকার করায় রৌপ্যপদক নিয়ে এশিয়ান গেমসে প্রথমবারের মতো পদক লাভ করে।
১২০ নং লাইন:
২০১০ সালে পাকিস্তান দলের বিপক্ষে খেলা গড়াপেটার বিষয়ে জানান। আইসিসিকে নিয়ম-কানুন পরিবর্তন করে পাতানো খেলা ও গড়াপেটার আটকানোর পরামর্শ দেন। এক লিখিত পত্রে ২০০৩ সাল থেকে এ বিষয়ে নজর রাখার কথা তুলে ধরে একদিনের আন্তর্জাতিকে নিয়ম-কানুন পরিবর্তন করতে বলেন যা খেলা গড়াপেটায় উৎসাহিত করছে। আইসিসির দূর্নীতিবিরোধী ও নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থাকে সাহায্য করার কথা জানালেও তারা কোন সাড়া দেয়নি। ফিল্ডিং সীমাবদ্ধতা ও পাওয়ার প্লে এ ধরনের ঘটনার জন্য দায়ী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Reframe rules to curb spot-fixing: Latif to ICC|ইউআরএল=http://www.hindustantimes.com/Reframe-rules-to-curb-spot-fixing-Latif-to-ICC/Article1-596835.aspx|প্রকাশক=Hindustan Times|সংগ্রহের-তারিখ=8 September 2010|অকার্যকর-ইউআরএল=yes|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100916060305/http://www.hindustantimes.com/Reframe-rules-to-curb-spot-fixing-Latif-to-ICC/Article1-596835.aspx|আর্কাইভের-তারিখ=16 September 2010|df=dmy-all}}</ref>
এ বক্তব্য প্রদানের পর পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট একাডেমির উইকেট-রক্ষক কোচের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেন ও আফগান ক্রিকেট বোর্ডের সাথে যোগাযোগ করে পুণরায় কোচের দায়িত্বে ফিরে যান। এ প্রসঙ্গে তিনি মন্তব্য করেন যে,
বর্তমানে তিনি পিএসএলের বিশেষ প্রাধিকারপ্রাপ্ত দল করাচী কিংসের পরামর্শক পরিষদের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন।<ref>http://dailytimes.com.pk/sports/07-Oct-16/babar-gayle-sangakkara-to-join-karachi-kings-in-next-psl-iqbal''Daily Times'', 2016-10-07. Retrieved 2016-10-13.</ref>
|