মুশতাক মোহাম্মদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15) |
|||
৯৪ নং লাইন:
== শৈশবকাল ==
শৈশবে করাচীর চার্চ মিশন স্কুলে (সিএমএস) ভর্তি হন।<ref name=SharifDawnRest>Sharif, Azizullah. "[http://www.dawn.com/news/521273/karachi-restoration-of-church-mission-school-ordered KARACHI: Restoration of Church Mission School ordered]" (). ''[[Dawn (newspaper)|Dawn]]''. 20 February 2010. Retrieved on 26 May 2014.</ref> মা ‘আমির বি’ ভারতের স্বাধীনতার পূর্বেকার জাতীয় ব্যাডমিন্টন ও টেবিল টেনিসের শিরোপাধারী ছিলেন। ভারত বিভাগের পর তাঁদের পরিবার করাচিতে চলে যায়। হানিফ, সাদিক এবং ওয়াজির - ভাইত্রয় সকলেই পাকিস্তানের দলের হয়ে খেলেছেন। পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে মুশতাকের অবস্থান তৃতীয়। ভাইপো শোয়েব মোহাম্মদ ও ভাই রইছ মোহাম্মদ একসময় পাকিস্তান দলের দ্বাদশ খেলোয়াড় ছিলেন।
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৩ বছর ৪১ দিন বয়সে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] মুশতাক মোহাম্মদের অভিষেক ঘটে। ঐ খেলায় তিনি ৮৭ রান সংগ্রহের পাশাপাশি ৫/২৮ লাভ করেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে করাচী ও পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
এছাড়াও, ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৭ সময়কালে [[Northamptonshire County Cricket Club|নর্দাম্পটনশায়ারের]] সদস্যরূপে প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে অংশ নেন। প্রত্যেক মৌসুমেই সহস্রাধিক রান তুলেছেন। ইংল্যান্ডে পাকিস্তানের সফরকালীন কাউন্টি দলে অবস্থান করেন। এ সময়ে সফরকারী দলের পক্ষে কেবলমাত্র টেস্ট খেলাগুলোয় অংশ নিতেন ও অল্প কিছু অন্যান্য খেলায় অংশগ্রহণ ছিল
১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সময়কালে নর্দাম্পটনশায়ারের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন মুশতাক মোহাম্মদ। তন্মধ্যে, ১৯৭৬সালে জিলেট কাপের শিরোপা জয়ের মাধ্যমে কাউন্টির ইতিহাসের প্রথম ট্রফি লাভের স্মরণীয় জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। ঐ বছরই কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে দ্বিতীয় স্থান দখল করে সেরা অবস্থানে ভাগ বসান।
তবে
মুশতাক মোহাম্মদ অস্ট্রেলিয়ায় খেলার জন্য [[কেরি প্যাকার|কেরি প্যাকারের]] সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। কিন্তু, কাউন্টি দলের সভাপতি বিশ্রাম কক্ষে রাজনীতি করার বিষয়ে কটাক্ষ করেন। এরপর নর্দান্টসের পক্ষে আর খেলেননি তিনি।
১১০ নং লাইন:
== টেস্ট ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৫৭ টেস্ট ও ১০টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নেয়ার সুযোগ হয়
১৫ বছর ১২৪ দিন বয়সে তিনি তৎকালীন সর্বকনিষ্ঠ [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটারের]] সম্মাননা লাভ করেন। তবে, প্রকৃত বয়স নিয়ে কিছুটা সংশয় রয়ে গেছে। খেলায় তিনি মাত্র ১৮ রান তুলতে সমর্থ হন। খেলায়
পরবর্তী সেঞ্চুরিটি করেন ১৯৬২সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। এর পরেরটি করার জন্য
১৯৭৩ সালের শুরুতে সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১২১ ও এক মাস পর নিজের পরেে খেলায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২০১ রান তুলেন। পরের খেলাটিতে [[ডেনিস অ্যাটকিনসন|ডেনিস অ্যাটকিনসনের]] পর দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে টেস্টে দ্বি-শতক ও পাঁচ উইকেট লাভের বিরল কৃতিত্বের দাবীদার হন। ঐ বছর ৮৬.৩৩ গড়ে ৭৭৭ রান সংগ্রহ করেন তিনি।
|