ব্যাসিল বুচার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
অপ্রয়োজনীয় বিষয়শ্রেণী বাদ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬৪ নং লাইন:
১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে ভারত গমনের জন্যে ব্যাসিল বুচারকে মনোনীত করা হয়। ব্রাবোর্ন স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে [[ওয়েস হল|ওয়েস হলের]] সাথে একযোগে টেস্ট অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। ২৮ নভেম্বর, ১৯৫৮ তারিখে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে ব্যাসিল বুচারের। খেলায় তিনি ২৮ ও অপরাজিত ৬৪ রান তুলেন। কানহাইয়ের সাথে রানার হিসেবে অংশ নেন ও [[গারফিল্ড সোবার্স|গারফিল্ড সোবার্সের]] সাথে ১৩৪ রানের জুটি গড়েন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|প্রকাশক=[[The Times]]|পাতা=15|শিরোনাম=India's Big Task On Last Day|সংখ্যা নং=54324|তারিখ=3 December 1958}}</ref> তবে, খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়েছিল।
 
[[ইডেন গার্ডেন্স|ইডেন গার্ডেন্সে]] সিরিজের তৃতীয় টেস্টে ব্যাসিল বুচার তাঁরতার প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন। ঐ টেস্টে তাঁরতার দল ইনিংস ও ৩৩৬ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় তুলে নেয়। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ইনিংসের তিনজন সেঞ্চুরিকারীর একজন ছিলেন। তিন ঘন্টারও অধিককাল ক্রিজে অবস্থান করে ১৫ চার সহযোগে ১০৩ রান তুলেন। এ সময়ে কানহাইয়ের সাথে ২১৭ রানের জুটি গড়েছিলেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/152710.html|শিরোনাম=Third Test: India v West Indies 1959/60 Match Summary|সংগ্রহের-তারিখ=29 December 2017|প্রকাশক=[[Wisden Almanack]]}}</ref> মাদ্রাজে অনুষ্ঠিত চতুর্থ টেস্টে ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকান। সাড়ে পাঁচ ঘন্টাকাল ক্রিজে অবস্থান করে ১০ চার সহযোগে ১৪২ রান তুলেন। এরফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/152711.html|শিরোনাম=Fourth Test: India v West Indies 1959/60 Match Summary|সংগ্রহের-তারিখ=29 December 2017|প্রকাশক=[[Wisden Almanack]]}}</ref> সিরিজ শেষে ৬৯.৪২ গড়ে ৪৮৬ রান তুলেছিলেন তিনি।
 
== ইংল্যান্ড গমন, ১৯৬৩ ==
১৯৬৩ সালের পূর্ব-পর্যন্ত রান খরায় ভুগতে থাকেন ব্যাসিল বুচার। অবশেষে, [[West Indian cricket team in England in 1963|১৯৬৩]] সালে ইংল্যান্ড গমনে নিজেকে খেলার ধারায় নিয়ে আসতে সক্ষম হন। ঐ সিরিজে ৩৮৩ রান তুলেন। তন্মধ্যে, দলীয় ২২৯ রানের মধ্যে একাই করেছিলেন ১৩৩ রান। ফলশ্রুতিতে লর্ডস টেস্টটি ড্র করতে সক্ষম হয়। এ ইনিংসের বিরতিতে পত্র পাঠে জানতে পারেন যে, তাঁরতার স্ত্রী গায়ানায় গর্ভপাত করেছে।
 
মাঝেমধ্যেই দলের প্রয়োজনে লেগ স্পিন বোলিংয়ের অধিকার লাভ করতেন। ১৯৬৭-৬৮ মৌসুমে পোর্ট অব স্পেনে সফররত ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে ইনিংসে ৫/৩৪ লাভ করেন।
 
== খেলার ধরন ==
বিশ্বস্ত ডানহাতি মাঝারিসারির ধ্রুপদী ক্রীড়াশৈলীর অধিকারী ব্যাটসম্যান হিসেবে তাঁকেতাকে পরিগণিত করা হতো। ১৯৬০-এর দশকে তারকাসমৃদ্ধ ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটিং ধারাবাহিকতাকে শক্তিশালীকরণে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব [[রিচি বেনো]] তাঁকেতাকে সর্বাপেক্ষা দৃঢ়প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ব্যাটসম্যানরূপে আখ্যায়িত করেছেন যাকে আউট করা দুরূহ ব্যাপার।
 
দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭০ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটারের]] সম্মাননায় ভূষিত হন তিনি। [[ক্রিকেট]] খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর গায়ানায় অ্যালুমিনিয়াম সঙ্করায়িত আকরিক বক্সাইট প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন।<ref name=sweet>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.theage.com.au/articles/2003/04/17/1050172705722.html|শিরোনাম=Butcher yearns for sweet success|তারিখ=19 April 2003|প্রথমাংশ=Peter|শেষাংশ=Roebuck|প্রকাশক=[[The Age]]}}</ref>