জন প্রাইস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→টেস্ট ক্রিকেট: + সম্প্রসারণ |
|||
৬১ নং লাইন:
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পনেরো টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছেন তিনি। ২১ জানুয়ারি, ১৯৬৪ তারিখে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে জন প্রাইসের। ঘরোয়া ক্রিকেটে চমকপ্রদ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৬৩-৬৪ মৌসুমে ইংরেজ দলের সদস্যরূপে ভারত গমনের সুযোগ পান তিনি। এ সফরের প্রথম চার টেস্টে অংশ নিয়ে চৌদ্দ উইকেট দখল করেন। বামহাতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত জন প্রাইস ব্যাট হাতে তেমন সুবিধে করতে না পারলেও বোম্বেতে অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মিডলসেক্সের দলীয় সঙ্গী [[ফ্রেড টিটমাস|ফ্রেড টিটমাসের]] সঙ্গে ১৪৪ মিনিট ক্রিজে অবস্থান করে ৩২ রানের জুটি গড়ে দলের পরাজয় রোধ করেছিলেন। কলকাতায় অনুষ্ঠিত পরের টেস্টে ৫/৭৩ লাভে সক্ষমতা দেখালেও আর কোন ইনিংসে তিনের অধিক উইকেট পাননি।
১৯৬৪-৬৫ মৌসুমে ইংল্যান্ড দলের সাথে দক্ষিণ আফ্রিকা গমনে যান। জোহেন্সবার্গ টেস্টে তিনটি উইকেট পান। ঐ সফরে জন প্রাইস, [[ডেভিড ব্রাউন]] ও [[টম কার্টরাইট|টম কার্টরাইটের]] ন্যায় বোলারেরা আঘাতের কবলে পড়লে [[কেন পালমার|কেন পালমারকে]] দলে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। এ সময়ে তিনি জোহেন্সবার্গে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন। তবে, ১৯৬৫ সালে পিঠের ব্যথায় জর্জরিত ছিল
ছয় বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট জগৎ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার পর ৩৪ বছর বয়সে ১৯৭১ সালে ইংরেজ দলে পুণরায়
লর্ডসে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে নিজের সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। [[বব ম্যাসি|বব ম্যাসি’র]] দূর্দান্ত বোলিংয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং বিপর্যয় নামে। ঐ ইনিংসে তিনি ১৯ রান তুলেন ও দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকে পরিণত হয়েছিলেন। খেলায় স্বাগতিক দল পরাজয়বরণ করতে বাধ্য হয়। ১৯৭৫ সালে [[Benson & Hedges Cup|বেনসন এন্ড হেজেস কাপের]] চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণ করেন। ঐ মৌসুম শেষে ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণ করেন জন প্রাইস।
== খেলার ধরন ==
কৌণিকভাবে দীর্ঘ দূরত্ব নিয়ে চৌকশ ভঙ্গীমায় আউট সুইঙ্গারে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। তবে, উপর্যুপরি আঘাত লাভের ফলে [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] অঙ্গনে বেশ ব্যাঘাতের কারণ হয়ে দাঁড়ায়
== তথ্যসূত্র ==
|