মিনহাজুল আবেদীন নান্নু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৩ নং লাইন:
}}
 
'''মিনহাজুল আবেদীন''' ([[জন্ম]]:[[২৫ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৬৫]]) চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণকারী [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রথিতযশা সাবেক আন্তর্জাতিক [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]] ও [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়ক]]। ১৯৯০-৯১ সালে [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের]] পক্ষ হয়ে তিনি দু'বার [[এশিয়া কাপ|এশিয়া কাপ ক্রিকেটে]] অধিনায়কত্ব করেন। স্থানীয় [[ক্রিকেট]] ভুবনে তিনি তাঁরতার ডাক নাম ''নান্নু'' হিসেবে ব্যাপক পরিচিত ব্যক্তিত্ব।
 
[[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]] জন্মগ্রহণকারী মিনহাজুল বর্তমানে [[বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড]] (বিসিবি)−এর নির্বাচক হিসেবে [[ফারুক আহমেদ]] এবং [[হাবিবুল বাশার সুমন|হাবিবুল বাশারের]] সাথে রয়েছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.en.banglanews24.com/fullnews/bn/82825.html |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ মে ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305045838/http://www.en.banglanews24.com/fullnews/bn/82825.html |আর্কাইভের-তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> তাঁরতার বড় ভাই [[নূরুল আবেদীন নোবেল]] বাংলাদেশের পক্ষে চারটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআইয়ে]] অংশগ্রহণ করেছিলেন।
 
== প্রাথমিক জীবন ==
নান্নু ১৯৮০-এর দশকের শুরুতে ক্রিকেট নির্বাচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। ডিসেম্বর, ১৯৮৩ সালে [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবাংলায়]] বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্যরূপে নির্বাচিত হন। সেখানে তিনি সফলকাম না হলেও ১৯৮৪ সালে [[দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া কাপ|দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া কাপে]] সফলতা লাভ করেন। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে ৬০ রান করেন এবং চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত [[হংকং জাতীয় ক্রিকেট দল|হংকংয়ের]] বিরুদ্ধে ৪৪ রান করে [[বাংলাদেশ টাইগার্স|বাংলাদেশ টাইগার্সকে]] [[জয়|জয়লাভ]] করতে সাহায্য করেন। [[মিডিয়াম পেসার]] হিসেবে [[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলিংয়ে]] [[সিঙ্গাপুর জাতীয় ক্রিকেট দল|সিঙ্গাপুরের]] বিরুদ্ধে ২/৮ করেন। এরপর তিনি [[কেনিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|কেনিয়ায়]] জাতীয় দলের পক্ষ হয়ে সফলতম [[ভ্রমণ]] করেন।
 
১৯৮৪-৮৫ সালে [[ঘরোয়া ক্রিকেট|ঘরোয়া ক্রিকেটে]] [[মোহামেডান ক্রীড়া চক্র|মোহামেডান ক্রীড়া চক্রের]] পক্ষ হয়ে খেলতেন। ১৯৮৫ সালের মার্চে [[শ্রীলঙ্কা]] সফর ও জানুয়ারি, ১৯৮৬ সালে [[ওমর কোরেসি একাদশ|ওমর কোরেসি একাদশের]] বিপক্ষে ব্যর্থতায় অনেকেই তাঁরতার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার অন্তরায় বলে মনে করেছিলেন।
 
== আরও দেখুন ==