আকবর আলি খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎পরবর্তী জীবন: ভুল সংশোধন ইত্যাদি
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৫ নং লাইন:
}}
 
'''আকবর আলি খান''' (জন্ম: [[১৯৪৪]]) একজন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] সরকারী আমলা, [[অর্থনীতিবিদ]] এবং [[শিক্ষাবিদ]]। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি [[হবিগঞ্জ জেলা|হবিগঞ্জের]] মহুকুমা প্রশসাক বা এসডিও ছিলেন এবং যুদ্ধকালীন সময়ে সক্রিয়ভাবে মুজিবনগর সরকারের সাথে কাজ করেন। মুক্তিযুদ্ধ কালে পাকিস্তান সরকার অনুপস্থিতিতে তাঁরতার বিচার করে এবং ১৪ বৎসরের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। দেশ স্বাধীন হবার পর তিনি সরকারী চাকুরী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার সাথে যুক্ত ছিলেন। ২০০৬ সালে তিনি রাষ্ট্রপতি [[ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ|ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের]] নেতৃত্বাধীন [[তত্ত্বাবধায়ক সরকার|তত্ত্বাবধায়ক সরকারের]] একজন উপদেষ্টা ছিলেন। পরবর্তীতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন না হবার আশঙ্কায় তিনি তিনজন উপদেষ্টার সাথে একযোগে পদত্যাগ করেন।<ref>[http://www.uplbooks.com/author/akbar-ali-khan আকবর আলি খান]</ref> তিনি রেগুলেটরি রিফর্মস কমিশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bdnews24.com/business/2009/10/16/akbar-ali-resigns-as-rrc-chief|শিরোনাম=Akbar Ali resigns as RRC chief|ওয়েবসাইট=bdnews24.com|সংগ্রহের-তারিখ=2018-05-21}}</ref>
 
২৬ নং লাইন:
 
== পরবর্তী জীবন ==
১৯৭১-এর ১৬ই ডিসেম্বরে স্বাধীন [[বাংলাদেশ]] প্রতিষ্ঠার পর দেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং সচিবালয়ে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন। তিনি সেখানে ছয় মাস চাকরি করেন এবং [[মুক্তিযোদ্ধা]] ও [[পাকিস্তান]] থেকে ফেরত ব্যক্তিদের চাকরি পেতে সহায়তা করেন। পরে তাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সরিয়ে নেয়া হয়। ১৯৭৩ সালে তিনি চাকরি ছেড়ে শিক্ষকতায় যোগদানের জন্য সিদ্ধান্ত নেন। তিনি তার পদত্যাগপত্র জমা দিলেও প্রধানম্নত্রী [[শেখ মুজিবর রহমান]] তা গ্রহণে অস্বীকৃতি জানান। তাকে অবসর না দিয়ে শিক্ষকতা করার জন্য ছুটি দেয়া হয়।
 
কমনওয়েলথ বৃত্তির জন্য মনোনীত হবার আগে তিনি অল্প সময়ের জন্য [[জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়|জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে]] শিক্ষকতা করেন। বৃত্তির জন্য তিনি [[কানাডা]]র [[কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়]]এ যোগ দেন এবং সেখানে অর্থনীতি বিভাগে মাস্টার্স এবং পি. এইচ. ডি. ডিগ্রি অর্জন করেন।
 
১৯৭৯ সালে দেশে ফেরত আসার পরে অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি লাভ করেন। তাকে আবারো প্রশাসনের মন্ত্রীপরিষদ বিভাগে যোগ দেবার জন্য আহ্বান জানানো হয়। ১৯৮৪ সালে তিনি সাভারের বিপিএটিসি-তে মেম্বার ডাইরেক্টিং স্টাফ (এমডিএস) হিসেবে যোগ দেন। অত:পর ১৯৮৭ সালের পূর্ব পর্যন্ত তিনি পল্লী উন্নয়ন বোর্ড, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং [[বাংলাদেশ সরকারী কর্মকমিশন]] সচিবালয়ে কাজ করেন।
৫১ নং লাইন:
| তারিখ =[[25 August]] 1956}}</ref>
 
তাঁরতার গ্রন্থ Some ''Aspects of Peasant Behaviour in Bengal : A Neo-classical Analysis'' ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত হয় তাঁরতার ''Discovery of Bangladesh'' বইটি।
সর্বশেষ গ্রন্থ ’’জীবনানন্দ দাশের কবিতা’’ ''প্রথমা'' কর্তক প্রকাশিত হয় ২০১৪ খ্রিস্টাব্দের বই মেলায়। এর বিষয় বস্তু [[বনলতা সেন]] সহ [[জীবনানন্দ দাশ|কবি জীবনানন্দ দাশের]] অনেকগুলো কবিতার আলোচনা। বর্তমানে তিনি “জনপ্রশাসন” বিষয়ের ওপর একটি গ্রন্থ রচরা করছেন৤ এটি ২০১৪-এর শেষভাগে ইউনিভার্সিটি প্রেস লি. কর্তৃক প্রকাশিত হতে পারে৤
 
৬০ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}{{Authorityকর্তৃপক্ষ controlনিয়ন্ত্রণ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]