অমর্ত্য সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→শিক্ষকতা: সংশোধন |
|||
১৯ নং লাইন:
তিনি বর্তমানে টমাস ডাব্লিউ ল্যামন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক অধ্যাপক এবং [[হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়|হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের]] [[দর্শন]] বিভাগের অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত আছেন। তিনি হার্ভার্ড সোসাইটি অফ ফেলোস, ট্রিনিট্রি কলেজ, অক্সব্রিজ এবং [[কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়|ক্যামব্রিজের]] একজন সিনিয়র ফেলো। এছাড়াও তিনি ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ক্যামব্রিজের ট্রিনিটি কলেজের মাস্টার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।<ref>[http://www.trin.cam.ac.uk/index.php?pageid=321 Trinity College Cambridge – The Fellowship<!-- Bot generated title -->]</ref><ref>[http://www.trin.cam.ac.uk/index.php?pageid=172 Trinity College Cambridge – Master of Trinity – Lord Rees<!-- Bot generated title -->]</ref> বর্তমানে তিনি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হেলথ ইমপ্যাক্ট ফান্ডের '''অ্যাডভাইজরি''' '''বোর্ড অফ ইনসেন্টিভ ফর গ্লোবাল হেল্থ্''' এর সদস্য। তিনিই প্রথম ভারতীয় শিক্ষাবিদ যিনি একটি অক্সব্রিজ কলেজের প্রধান হন। এছাড়াও তিনি প্রস্তাবিত নালন্দা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসাবেও কাজ করেছেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Amartya Sen to be chancellor of Nalanda International University|ইউআরএল=http://www.dnaindia.com/india/report_amartya-sen-to-be-chancellor-of-nalanda-international-university_1717242|সংগ্রহের-তারিখ=25 July 2012|সংবাদপত্র=[[Daily News and Analysis]]|অবস্থান=|তারিখ=July 19, 2012}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Amartya Sen named Nalanda University Chancellor|ইউআরএল=http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2012-07-20/news/32763124_1_nalanda-university-board-members-george-yeo|সংগ্রহের-তারিখ=25 July 2012|সংবাদপত্র=[[The Times of India]]|অবস্থান=|তারিখ=July 20, 2012}}</ref>
অমর্ত্য সেনের লিখিত বই বিগত চল্লিশ বছর ধরে প্রায় তিরিশটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তিনি ইকনমিস্ট ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটির একজন ট্রাষ্টি। ২০০৬ সালে টাইম ম্যাগাজিন তাকে অনূর্ধ ষাট বছর বয়সী ভারতীয় বীর হিসেবে চিহ্নিত করেছে<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.time.com/time/asia/2006/heroes/at_sen.html | কর্ম=Time | শিরোনাম=60 Years of Asian Heroes: Amartya Sen | তারিখ=13 November 2006 | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ | সংগ্রহের-তারিখ=২১ জুলাই ২০১৩ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110501025616/http://www.time.com/time/asia/2006/heroes/at_sen.html# | আর্কাইভের-তারিখ=১ মে ২০১১ }}</ref> এবং ২০১০ সালে
== শৈশব ==
অমর্ত্য সেনের জন্ম শান্তিনিকেতনে মাতামহ ক্ষিতিমোহন সেনের 'পর্ণকুটীরে'।
== শিক্ষাজীবন ==
১৯৪১ সালে অমর্ত্য সেন
ক্যামব্রিজের টিনিট্রি কলেজে পি.এইচ.ডি ডিগ্রির জন্য ভর্তি হয়ে দুই বছরের ছুটিতে [[কোলকাতা|কলকাতা]] ফিরলে সাথে সাথে ত্রিগুনা সেন তাকে সদ্য প্রতিষ্ঠিত [[যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়|যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের]] অধ্যাপক এবং অর্থনীতি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান হিসেবে নিয়োগ করেন। অমর্ত্য সেনই ছিলেন ভারতের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ (২৩ বছর) অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধান। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনাকালীন তিনি বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং তাত্বিক এ.কে. দাশগুপ্তকে তার অধীক্ষক (সুপারভাইজার) হিসেবে পেয়েছিলেন। পূর্ণ দুই বছর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করার পর ১৯৫৯ সালে তিনি ট্রিনিট্রি কলেজে তার পি.এইচ.ডি ডিগ্রি শেষ করার জন্য ফিরে যন।
ট্রিনিট্রিতে ফেরত যাবার পর তিনি সেখানে ফেলোশিপ অর্জন করেন যা তাঁঁকে পরবর্তী চার বছর
{{উক্তি|''দর্শন চর্চার মাধ্যমে জ্ঞান বিকশিত করা আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন ছিল তার কারণ এই নয় যে আমার প্রিয় বিষয় অর্থনীতি, দার্শনিক চিন্তাভাবনার সাথে ওতোপ্রত ভাবে জড়িত, তার মূল কারণ দর্শন শাস্ত্র অধ্যয়ন নিজে থেকেই অনেক ফলপ্রসু।''।}}
যদিও দর্শনের প্রতি
অমর্ত্য সেনের জন্য কেমব্রিজ একটি যুদ্ধক্ষেত্রে পরিনত হয়েছিল। সেখানে কেইনসিয়ান অর্থনিতীর পক্ষাবলম্বি ও কেইনসের অবদান সমর্থনকারীদের সাথে নিও-ক্লাসিক্যাল ও কেইনসের বিরোধিদের সাথে বিতর্ক লেগেই থাকত। সৌভাগ্যবশত অমর্ত্য সেনের সাথে দুই পক্ষের সম্পর্কই ভাল ছিল এবং ট্রিনিট্রি কলেজে সহনশীল এবং গনতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকত। বি.এ শেষ করার পর পি.এইচ.ডি গবেষণার জন্য অমর্ত্য সেনকে সম্পূর্ন ভিন্নধর্মী একটি বিষয়ের চয়ন করতে হয়। তিনি জন রবিনসনের অধীনে অর্থনিতীর বিকল্প কৌশলের উপর
== শিক্ষকতা ==
৪২ নং লাইন:
* ১৯৮১; তিনি [[আমেরিকান একাডেমী অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস]] -এর একজন বিদেশী সম্মানিত সদস্য নির্বাচিত হন।<ref name=AAAS>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Book of Members, 1780-2010: Chapter A|ইউআরএল=http://www.amacad.org/publications/BookofMembers/ChapterA.pdf|প্রকাশক=American Academy of Arts and Sciences|সংগ্রহের-তারিখ=6 April 2011}}</ref>
* ১৯৮২: [[ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল স্টাডিজ]] দ্বারা
* ১৯৯৮: [[নোবেল পুরস্কার|অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার]] পান।
* ১৯৯৯: [[ভারতীয় রাষ্ট্রপতি]] দ্বারা তিনি [[ভারত রত্ন]] 'ভারতে সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার' প্রদান করা হয়।
|