বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
0টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
|||
১৩ নং লাইন:
}}
'''বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায়''', বা '''বিষ্টু ঠাকুর''' (এপ্রিল [[১৯১০]] - [[১১ এপ্রিল]] [[১৯৭১]]) ছিলেন জমিদারতন্ত্র বিরোধী কৃষক আন্দোলনের ঐতিহাসিক নেতা ও [[সাম্যবাদ|সাম্যবাদী]] রাজনীতিবিদ। বিপ্লবী এই নেতা ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব, বাঁধ নির্মাণের নায়ক এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাকারী একজন জনগণের দরদি সংগ্রামী। এসরাজ বাজানো ছাড়াও ছবি আঁকায়
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায় জন্মেছিলেন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[খুলনা জেলা|খুলনা জেলার]] খানকায়। তার পিতার নাম রাধাচরণ চট্টোপাধ্যায়।
==বিপ্লবী কর্মকাণ্ডে সংযুক্তি==
নৈহাটি স্কুলে পড়ার সময় বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায় সাধুসঙ্গের ইচ্ছায় নিরুদ্দেশ হয়ে যান এবং সন্ন্যাসজীবনে মুক্তির আশা না দেখে ফিরে আসেন। ভাই বোনদের অনেকেই তখন যশোর-খুলনা সমিতির আবরণে গোপন বিপ্লবী কর্মকাণ্ডে রত।
==জেলজীবন ও মার্কসবাদ গ্রহণ==
১৯২৬ সালে 'যশোর খুলনা যুবসংঘ' বিপ্লবী গোষ্ঠীর সাথে কাজ করতে শুরু করেন তরুন বিষ্ণু। খালিশপুর স্বরাজ আশ্রমে কাজ করার সময়ে ১৯২৯ সনে রাজনৈতিক ডাকাতির অভিযোগে প্রথম গ্রেপ্তার হন। পরে প্রমাণাভাবে ছাড়া পান। ১৯২৬-১৯৩২ সালের মধ্যে এই সংঘের কর্মীরা অস্ত্রসংগ্রহের পরিকল্পনায় একাধিক স্বদেশী ডাকাতির কাজে লিপ্ত হন। পুলিশের তরফে এনাদের 'টেরো কমিউনিস্ট গ্রুপ' আখ্যা দেওয়া হয়। বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায় আইন অমান্য আন্দোলনের কর্মীরূপে ১৯৩০ সনের ২৫ মে বঙ্গীয় সংশোধিত ফৌজদারি আইনে আটক-বন্দি হন। বন্দি জীবনের প্রথম খেলাধুলায় ও এসরাজ শিখে কাটালেও, ক্রমে [[প্রমথ ভৌমিক]] ও [[আবদুর রেজ্জাক খান|আবদুর রেজ্জাক খানে]]<nowiki/>র প্রভাবে মার্কসীয় দর্শনে বিশ্বাসী হন। তার শিক্ষা গুরুর মধ্যে ছিলেন [[ভবানী সেন]], [[শচীন্দ্রনাথ মিত্র]] প্রমুখও। ১৯৩৮ সালে স্বগৃহে অন্তরীণাবস্থায় মুক্তি পান। দেশবিভাগের পরে বহুদিন পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি ছিলেন। জীবনের ২৪ বছর জেলে থাকার ফলে
==কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ গ্রহণ ও কৃষক আন্দোলনে যোগদান==
১৯৩৮ সনের পর তিনি [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি|ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির]] সদস্যপদ অর্জন করেন, খুলনা জেলা কমিটির মেম্বার হিসেবে দক্ষিণ খুলনায় কৃষক সংগঠনের কাজ শুরু করেন। শোভনার শাখাবাহী নদীর বাঁধ এবং "নবেকী বাঁধ"
==কৃষক সম্মেলনে দায়িত্ব পালন ==
বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায় ১৯৩৯ ও ১৯৪৪ সালে দুটি জেলা কৃষক সম্মেলনে সাংগঠনিক দক্ষতার পরিচয় দেন।
==কৃষি গবেষক==
একজন অভিজ্ঞ কৃষকের মতোই কোন জমিতে কী সার দিতে হয় তা তিনি জানতেন। কুমড়া মানকচু, কলা ও অন্যান্য কৃষিপণ্য উন্নত আকারে উৎপন্ন করবার জন্য সফল গবেষণা করেন। আম, জাম, কুল প্রভৃতি গাছের কলম বাঁধার বহু পদ্ধতি জানতেন। পশুপালন পদ্ধতি এবং পশু চিকিৎসাও জানতেন। মাছের চাষ ও মাছ ধরার নানা কলাকৌশল
==লেখালেখি==
''মেহনতি মানুষ''
==শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা==
নিজ এলাকায় কৃষকদের জন্য একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। স্কুলটি তখন উচ্চ ইংরেজি স্কুলরূপে গণ্য হয়েছিলো।
==মৃত্যু==
|